এই শুধুমাত্র প্রাপ্ত বয়স্ক ও বিবাহিত যুবক ও যুবতীদের বিনোদনের জন্য তৈরি করা হয়েছে । আমার বয়স 25 । এইগল্পের নায়িকা আমার বউ তিথি বয়স 24 । আমার থেকে দুই বছরের ছোট । আমার বউয়ের ফিগার হচ্ছে 42 । গায়ের রং উজ্জ্বল ঠোঁট কমলার মতো। আমার বউকে দেখলে আমার পাড়ার ছোট বড় সবার ইধন খাড়া হয়ে যায় এমন এক ফিগার ।
আমি ওমান প্রবাসী সদ্য বাচ্চা হয়েছে। তাই বাচ্চাকে দেখতে দেশে আসার পর 2 দিন ধরে আমি বাসা থেকে বের হয়নি। তাই বাসায় কেন বাজার সদাই ছিল না। ফ্রিজে যা ছিল তা দিয়েই তিথি দুদিন চালিয়ে দিয়েছিল । এখন মূল ঘটনার দিনের কথা বলি। ওই দিনও আমি বাসা থেকে বের হয় নাই বিধায় বাসায় কোনও বাজার ছিল না।
আর হাতে টাকাও ছিল না। আমি সবে সকালে নাস্তা টা করে রুম এ গেলাম এমন সময় দরজায় কেউ নক করল। দরজা খুলে তিথি আমাকে বলল যে ভিক্ষুক আসছে কিছু দান খয়রাতের জন্য। কিন্তু বাসায় তো কিছুই নেই কি দিব এখানে বলে রাখি যে ভিক্ষুকদের সাহায্য প্রদান না করে তাড়িয়ে দেওয়াকে আমরা অসম মনে পড়তাম।
তাই আমি তিথিকে বললাম যে ঘরে যা আছে তাই দাও। কারণ আমার কাছে ওই মুহূর্তে টাকা ছিল না। বউ বলল, ঘরে কিছুই নেই কি দিব তখন আমি রসিকতার সুরে বললাম যে তুমি তো সবে বাচ্চার জন্ম দিয়েছে তোমার ওলানে দুধ আছে ওনাকে তোমার দুধই দাও। আগেই বলেছিলাম যে আমার বউ একদম সহজ সরল আমি যা বলি তাই করে। বউ গিয়ে ভিক্ষুককে বলতে লাগল বাসায় তো কিছু নেই। আর আমার স্বামীর কাছে টাকা নেই।
একথা বলার পরে ভিক্ষুক মন ভার করে চলে যাচ্ছিল। এমন সময় বউ ওনাকে ডেকে বলল যে, আপনি আমার দুধ খেতে পারেন। কারণ আপনাকে তো খালি হাতে বিধায় করা যায় না। লোকটা তো মনে হয় আকাশ থেকে পড়ল। আমার বউয়ের কথা শুনে। এত ভাল সুযোগ পেয়ে লোকটাও রাজি হয়ে গেল। বউয়ের কামিজ উঠিয়ে দুধ খাওয়া শুরু করল।
এদিকে আমি রুমে বসে ভাবতেছি যে বউ এতক্ষণ কী করতেছে। রুম থেকে বের হয়ে যা দেখলাম তাতে আমার চোখ পুরোই ছানা বরা হয়ে গেল। একজন ষাটোর্ধ্ব বয়স্ক বিক্ষোভকে আমার বউ নিজের ওলানের দুধ খাওয়াচ্ছে। রাগে দুঃখে আমার মাথা খারাপ হয়ে গেল। কিন্তু পরক্ষণেই ভাবলাম যে এই দৃশ্য আর কখনওই দেখতে পাব না। তাই আমিও মজা নেওয়া শুরু করলাম। বউকে ডেকে বললাম যে ওনাকে ভেতরে নিয়ে এসে বসে দুধ খাওয়াতে।
যেই বলা সেই কাজ লোকটাকে ভেতরে নিয়ে এসে বউ সোফায় বসে পড়ল তার পাশে বসে তার বাম দুধটা চুষতে শুরু করল লোকটা আমিও বসে না থেকে বউয়ের ডান দুধটা চুষা শুরু করলাম। এই ভাবে 5 মিনিট চুষার পর বউয়ের সেলোয়ার খুলে গুঁত চুষতে আরম্ভ করলাম ।
আমার কাহিনি দেখে লোকটার ধন লুঙ্গির ভিতের ফোঁস ফোঁস করতে লাগল। বউ সুখে আহ ও আহ শব্দ করতে লাগল । আমি লোকটাকে বললাম যে দুধ চুষা বন্ধ করে বাড়াটা ওকে চুষতে দিন। আমার কথা অনুযায়ী লোকটা লুঙ্গি খুলতেই দেখলাম যে কুচকুচে কালো 10 ইঞ্চি ধন বেরিয়ে আসলো । আর বউ সেটা সাথে সাথে মুখে পুড়ে নিয়ে চরম সুখে চুষতে লাগল।
এত বড় ধন এর আগেও কখনও দেখেও নাই এমন ধনে চূদা খাওয়া তো দূর । এরপর লোকটা তিথির মুখ থেকে ধন বের করে অর্গুদের সামনে সেট করলে আর আমি ততক্ষণে তিথিকে দিয়ে আমার ধন চশাচ্ছি । এবার আস্তে আস্তে করে ঠেলে অর্ধেকটা ধন ঢুকিয়ে দিলে তিথির ভোদা। এরপর হঠাৎ করেই জোরে এক ঠাপের সাথে পুরো ধন ই তিথির ভোদায় ঢুকে গেল বোত ব্যথায় একেবারে চিলিয়ে উঠল।
আমি কোনওমতে ওর মুখে বাড়া চেপে ধরে আওয়াজ বন্ধ করলাম । এবার লোকটা কিছুটা উপর নিছ করতে করতে চোদা শুরু করল। তিথি সুখে আহ করে চিৎকার দিতে লাগল । ধীরে ধীরে লোকটা গতি বাড়াতে লাগলে আর বউ ও খুব জোরে জোরে চিৎকার দিতে লাগল।চোদার পচা পচাত আওয়াজ ও বউয়ের আহু শব্দে পুরো ঘর ভরে গেল ।
আমি সোফায় বসে নিজের বইয়ের চোদা খাওয়া দেখে ধন খেঁচতেছি।লোকটা এবার তিথিকে ডোবি স্টাইলে চোদা শুরু করল আর আমি তিথিকে দিয়ে ধন চশাচ্ছি।লোকটার গায়ে হেব্বি জোর আছে। প্রতি থাপে আমার বউ যেন ককিয়ে কুঁকিয়ে উঠছে। এভাবে প্রায় 25 মিনিট চোদার পরে ওরা মিশনারি পজিশনে চোদা শুরু করল। তিথিকে নীচে রেখে লোকটার সেই কি রামঠাক । প্রতি থাকেই তিথি জোরে জোরে আহ আহ আহ করে চিৎকার করতে লাগল। এভাবে 5 মিনিট চোদার পর লোকটা জোরে জোরে কয়েকটা ঠাপ মেরে তিতির ভোদায় মাল আউট করে চলে গেল।
লোকটা যাওয়ার পর আমি তিতির কাছে গিয়ে ওর ভোদায় মুখ দিলাম। ওর ভোদায় দারুণ গন্ধ যে গন্ধ আমাকে মাতাল করে পেল। আমি ওর ভোদায় লেগে থাকা লোকটার মালগুলো চেটে মুখে নিলাম। তারপর তিথিকে লিপকিস করতে করতে দুজনে ভাগাভাগি করে খেয়ে নিলাম। এরপর নিজের ছয় ইঞ্চি বাড়াটা ওর গুদে সেট করে আস্তে আস্তে থাপাতে লাগলাম। মাত্র 10 ইঞ্চি ধনে চোদা খেয়ে ওর ভোঁদা লুজ হয়ে গেছে।
তাই আমার ঘণ্টা পচাক পচাক ভেতরে ঢুকছে আর বের হচ্ছে। 5 মিনিট ওর ভোদা চোদার পর আমি ধন বের করে সোফায় শুয়ে পড়লাম। বউ 69 পজিশনে আমার গায়ের উপর উঠে আমার ধনশষে আরম্ভ করল আর আমিও ওর ভোদা চাটা শুরু করি। প্রায় 15 মিনিট চুষার পরে দুজনের ইমাল আউট হয়ে যায়।
ওইভাবেই একে অপরকে জড়িয়ে ধরে আমরা ঘুমিয়ে পড়ি। যখন ঘুম ভাঙে তখন বিকেল 4:00 বাজে তিথির বুধ তখনও আমার মুখের উপর। আর আমার ধন ওর মুখে। তিথি ও ঘুম থেকে উঠে পড়ে ওর শরীর আবার ও গরম হয়ে যায় চদন খাওয়ার জন্য। কিন্তু আমার তখন মোড় ছিল না।
তাই ও আমার কিনে দেওয়া দিল তো দিয়ে নিজের গুদ মারতে লাগল তিথিকে ওই পজিশনে দেখে পুরো ব্লুফিল্মের নায়িকাদের মতো লাগছিল। ওকে এমতাবস্থায় দেখে আমার ধন বাপজি ও ফুলে উঠল। আমি ওর মুখে বারা ভরে দিলাম আর ও চুষতে শুরু করল।
আমার বাড়া ছয় ইঞ্চি হওয়ায় তিথি পুরো বাড়াটায় মুখের মধ্যে পুরো নিতে পারে। 5 মিনিট ওর মুখ চোদার পর আমি ওর মুখেই মাল আউট করে ফেলি। পরে ওকে লিপকিস করে মালগুলো ভাগাভোগা করে খেয়ে ফেলি। তারপর বউয়ের গুছ চুষা শুরু করলাম। বহুত সুখ আহু আহ করে চিৎকার করতে লাগল।
আমিও জোরে জোরে চুষতে লাগলাম। কিছুক্ষণ চুষার পর ও আমার মুখে ভোদার রস ছেড়ে দিল। আমি পুরো রসটা মুখে নিয়ে ওকে ও খাইয়ে দিলাম। এরপর দুজনে লেংটো অবস্থায় গোসল করতে চলো গেলাম। ওয়াশরুমে তিথির পিছন থেকে জড়িয়ে ওর গায়ে সাবান মেখে দিলাম। ওর দুধে ওর পাছায় ওর দুধে সব জায়গায় সাবান মেখে পিচ্ছিল করে ফেললাম। এরপর ও আমার ধনে পাছায় সাবান মেখে দিল।
তারপর দুজনে শরীরে শরীরে ডলার লি করলাম। এরপর আমি তিতির পিছন থেকে ওকে জড়িয়ে ধরে ওর দুই রানের মাঝ দিয়ে ধন ঢুকিয়ে থাপাতে লাগলাম। এভাবে কিছুক্ষণ ও রানের ফাঁকে ধন আগে পিছে করার পর আমার মাল আউট হয়ে যায়। এরপর বউয়ের গুদে আঙুল করে বউয়ের জল খসিয়ে দুজনে গোসল শেষ করে বেরিয়ে পড়লাম। এভাবেই আমাদের স্বামী স্ত্রীর ফ্যান্টাসি শুরু হল।🫦