বন্ধুরা আমি আবারও নতুন গল্প নিয়ে চলে আসলাম।
আমি সীমা আমার বয়স 25 বছর। আমি একজন নার্স। কলকাতার একটি বড় মেডিকেল নার্স হিসেবে কর্মরত আছি। আজকে আপনাদের যে ঘটনাটা বলব তা গত পূজায় ঘটে যাওয়ার ঘটনা।
আমি বিবাহিত আমি আর আমার বর কলকাতায় নিজেদের ফ্ল্যাটে থাকি। আমার বর চাকরি করে কোম্পানিতে আমার পরিবারও কলকাতায় থাকে। আর আমার বরের পরিবার গ্রামের বাড়িতে থাকে। ছেলে মেয়ে নেই বলে রাতে বিছানায় ঘুমোতে গিয়ে প্রায় আমার সাথে বরের একটু আধটু ঝগড়া হতো।
আমরা দুজনেই একে অপরের দুই দিতাম। তবে আমি মনে করি আমার বরের একটু বেশি দোষ।কেননা সে মাঝে মধ্যে মদ কেত। আর এই মদের কারণে হয়তো আমার এত প্রবলেম। এজন্য প্রায় রাতে আমি ওর মধু শুষে নিতাম। তবু কাজে লাগে না মনে রাখে মনে বসে রাখলাম।
বিয়ের পর জীবনে প্রথমবারের মতো এবার পূজায় গ্রামের বাড়ি গেলাম বরের পরিবারের সাথে পুজো করতে। সেখানে অনেক গেস্ট পুজো উপলক্ষে আসল।এত লোকের মধ্যে গিয়ে আমি প্রথম প্রথম একটু অসহায়ের মতো হয়ে গেলাম। কিন্তু আমার শাশুড়ি আমার ভয় দূর করার জন্য আমাকে অনেক হেল্প করলেন।
একদিনে আমার যাবতীয় ভয় দূর হয়ে গেল। আর আমি সবার সাথে সহজ হয়ে গেলাম। আমার শ্বশুর তার এলাকায় অনেকটা প্রভাবশালী লোক। মোটামুটি সম্পদশালী। তিনি এলাকায় সুনাম জমিজমা অর্থ প্রতিপত্তি আছে আমার শ্বশুরের।আমার আর দেবর আছে ও গ্রামে থাকে ওর নাম নিয়ন।দেখতে অনেক হ্যান্ডসাম আমাকে দেখলে শুধু ফাজলামো করে।
একদিন আমার শ্বশুর শাশুড়ি বলল কি ব্যাপার বউমা এখনও যে আমরা নাতে নাতনের মুখ দেখতে পারলাম না। বিয়ে হওয়ার তো বেশ কয়েক বছর কেটে গেল কবে দেখব নাতি নাতনি।আমি তাদের কথা একটু লজ্জা পেয়ে মাথা নিচু করে চাপা গলায় বললাম বাবা হয়ে যাবে একটু সময়ের ব্যাপার।কত আর সময় নেবে বৌমা এই বলে আমার শ্বাশুড়ি চলে গেলেন তার কাজে আমার দেব শয়তানে হাসি এসে আমার কানের কাছে এসে ফিসফিস বলল কি বৌদি আমার দাদাকে ঠিক মতো জমিতে বীজ বুনতে পারে না নাকি।
আমি বললাম কী যে বল না তুমি পারবে না কেন পারে তবে কোথায় যেন সমস্যা আছে আমার এই কথা শুনে ও মচকে আছে দিয়ে চলে গেল বাহিরে। আমিও চললাম আমার শাশুড়িকে কাজে হেল্প করতে। পুজোর দিনটা বেশ আনন্দ আর কাজকর্মের মধ্যে কেটে গেল। আমি সন্ধেবেলা ফ্রেশ হয়ে সুন্দর করে সাজগোজ করে নিলাম। আমার পড়ানো ছিল নীল শাড়ি আর পিঠের অনেকটা অংশ বের হয়ে থাকে।
এমন ব্লাউজ ঠিক সেই মুহূর্তে নিয়ম বাড়িতে এসে আমার আমার শ্বাসকড় দেখে আমার দিকে লুলুভাবে তাকাল। আমি বললাম।এমন অপলক ভাবে কী দেখছ নিয়ম?
ও বলল, তেমন কিছু না। তুমি যে এত সুন্দর আমি তো অবাক হলাম। যাই হোক আমার দাদার পছন্দ আছে বলা যায়।আমি মুচকি এসে বললাম তাই নাকি আমি কি এতই সুন্দর অফ কোর্স?
অফ কোর্স তুমি বেশ সুন্দর এমন কথোপকথনের মধ্যে ও আমার বুকের দিকে কামক ভাবে তাকাল। আর আমাকে এক গ্লাস জল দিতে বলল আমি যথারীতি জল নিয়ে আসলাম।দেবজী আমার হাত থেকে গ্লাস নিতেই ও ইচ্ছে করেই আমার হাতের সাথে কাজ করল। হাতের সাথে হাতটাচ লাগতেই তার শরীরের শিহরণ জেগে উঠল।
আমার চুলে হাত দিয়ে বলল, তোমার চুল তো বেশ সুশ্রী দেখতে এই বলে আমার চুল হাত বোলাতে লাগল। আমার দেহে এক প্রকার উষ্ণতার হাওয়া বয়ে গেল। আমি দ্রুত সেখান থেকে চলে গেলাম আমার বর এদিকে ব্যস্ত বিভিন্ন গেস্টদের নিয়ে সে যাই হোক কিন্তু সমস্যা বাদল পুজোর দিন রাতের বেলায় বিভিন্ন আসবারপত্র রাখার জন্য ঘর যা ঘুমনের যোগ্য অবস্থায় নেই।
তাই অতিরিক্ত লোকের চাপ অল্প কয়েকটি রুমের উপর পড়ল।সকলের জন্য রুমের ফ্লোরে ঘুমনের ব্যবস্থা করল। আমি অন্যান্য গেস্ট এর সাথে বসার ঘরে ঘুমোতে গেলাম। পুরুষদের জন্য অন্য ঘরে ঘুমানোর ব্যবস্থা করল। আমার শাশুড়ির রান্না ঘরের কাছে ছোট্ট রুমে ঘুমোবার জায়গা করলেন। শ্বশুর অন্যান্য পুরুষ লোকদের সাথে ঘুমাতে গেলেন। রাতে ঘুমোনের আগে একজন মহিলা গেস্ট নিয়ে আমার শাশুড়িকে তার সাথে ঘুমানোর জন্য অনুরোধ করল।
শাশুড়ি তার সাথে ঘুমানোর জন্য বসার ঘরে এলেন। কিন্তু বসার ঘরে আর জায়গা না থাকায় বাঁধল বিপত্তি।আমি তখন আমার শাশুড়িকে বললাম মা আপনি আমার জায়গায় ঘুমান আর আমি আপনার জায়গায় ওই রুমে গিয়ে ঘুমাই। আমি রান্নাঘরের পাশে ছোট্ট রুমটাতে একা একা ঘুমাতে চলে গেলাম। আমি একা ঘুমাচ্ছি তাই শুধু পাতলা নাইটে পড়ে ঘুমিয়ে পড়লাম।আমার শাশুড়ি বয়স 40 বছর।
শ্বশুর শাশুড়ি একটু কম বয়সেই বিয়ে করেছিলেন গ্রামাঞ্চলে এটা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। বয়স 40 হয়ে গেলেও আমার শাশুড়িকে দেখতে 32 বছরের একদিনও বেশি মনে হয় না ঘরের সব কাজ তিনি নিজ হাতেই করেন এখনও।এজন্য তার শরীর এখনও পুরুষ সুস্থ আর ফিট আমাকে আর শাশুড়িকে পাশাপাশি দেখে সবাই মজা করে বউ শাশুড়ি না বলে দুই বোন বলে মজা করল পুরোটা সময়।
গভীর রাতে সকলে যখন ঘুমে বিফোর আর সব ঘর অন্ধকার তখন আমার বুকের উপর চাপ অনুভব করলাম।আমার ঘুম ভাঙতে টের পেলাম।
কেউ একজন আমার শরীরের উপর চেপে রয়েছে। আমি নড়াচড়া করতে চেষ্টা করলাম কিন্তু পারলাম না। আমি আরও টের পেলাম লোকটা আমার উপর শুয়ে আছে। আমি প্রথমে মনে করলাম আমার বর তাই কোনও রকম বাধা দিলাম না।
আমি হাত দিয়ে তার ঠোঁট ধরে আমার মুখে লাগিয়ে দিলাম ধরে আমি চুমুক উঠলাম আমি সাথে সাথে বুঝতে পারলাম সে আমার বর নয় আমার হাত লাগতেই আমার ঘুম পুরোপুরি ভেঙে গেল। আমি সাথে সাথে তাকে আমার উপর থেকে ঠেলে দিতে চেষ্টা করলাম।
কিন্তু ততক্ষণ অনেক দেরি হয়ে গেছে। আমি তাকে আমার উপর থেকে সরে দিতে চেষ্টা করলাম। কিন্তু পারলাম না।এমন সময় সে ফিসফিস করে বলল, কি হল আজ এরকম বাদ দিচ্ছ কেন?
রিতা রিতা ঋতা আমার কাজের মেয়ের নাম গলার আওয়াজ শোনার সাথে সাথে আমি চিনতে পারলাম যে এই লোকটা আমার দেবর আমি ফিসফিস করে বললাম আমি রিতা নই ও আমার গলার আওয়াজ শুনে আমাকে চিনতে পারল। বলল বৌদি আমার ভুল হয়ে গেছে।
রিতা আমাকে বলেছিল যে রাতের বেলা সে এখানে একা ঘুমানোর ব্যবস্থা করবে। তাই আমি এখানে এসেছিলাম। তুমি কাউকে এই ঘটনাটা বলবে না। আমি বললাম, আচ্ছা ও বলল আমি এখন যাই এই কথা বলে ও আমার উপর থেকে ধীরে ধীরে উড়তে লাগল। এদিক আমার শরীরের শিহরণ হতে লাগল।
আমি আমার ভেতর তার কাঁপাকাপে টিপ পেলাম ও যায় বলে আমার উপর থেকে উঠল। কী ব্যাপার নিয়ম আমার ভেতরে আগুন ধরিয়ে দিয়ে যে উঠে পড়লে।আমার এমন কথা শুনে পুনরায় আমার উপর শুয়ে পড়ল। আমরা এই অবস্থায় মিনিট দুয়েক থাকলাম।
একটু পর ও আবার বলল আমি এখন যাই কাউকে এই কথা বলিও না। আমি আবার বললাম আচ্ছা, তবে তোমার দাদার জন্য কিন্তু আমার ছেলেপেলে হচ্ছে না।ও বলল, আমি সেটা বুঝতে পেরেছি। তুমি চাইলে আমি কিন্তু তোমায় হেল্প করতে পারি। আমি বললাম, আমি সব রকমের হেল্প চাই।
তুমি যা করবে আমি তাতেই রাজি ঠিক আছে, আজান না বাড়িতে অনেক গেস্ট আছে। কাল আমি তোমাকে সাহায্য করবো নিওনের মুখে এমন কথা শুনে আমার ভেতরে আনন্দের জোয়ার বয়ে গেল।আর আমাকে কিস করে চলে গেল নিজের রুমে। আর এদিকে আমার দেহের ভেতরে না পড়া শূন্যতা অনুভব হতে লাগল।
আমি কোনোরকম নিজেকে সামলে নিয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম। পরের দিন বাড়ি থেকে গেস্ট চলে গেল আমার বড় চলে গেল তার কোম্পানিতে।
আমার দেবর ফাঁকা রুমে আমার চুল ধরে আমার কানে ফিসফিস করে বলল বৌদি তুমি কি ভালো নাস্তা বানাতে পারো।আমি বললাম জি মোটামুটি ভালই পারি ও বলল তাহলে তুমি আমার জন্য নাশতা বানিয়ে দাও। আমি বললাম নাশতা কি খেতে চাও ও বলল আমাকে পরোটা আর ডিম ভাজি করে দাও বেশি মাংস খেতে পারি না।
আর এক কাপ কফি। আমি তার রুমে নাস্তা আর কফি নিয়ে গেলাম রুমিকে দেখলাম ও ড্রেস চেঞ্জ করছে। আমি গলায় আওয়াজ করে রুমে ঢুকলাম ও আমায় দেখে বলল ও বৌদি তুমি আসো আসো ভেতরে আসো দেখি তোমার হাতের নাস্তা কেমন হল নাস্তা খেতে খেতে আমার কলকাতায় অবস্থান গল্প করতে লাগল।
এভাবে আমরা আর কিছু উদ্দেশ্যহীন কথাবার্তা বললাম।কিন্তু কিছুক্ষণ পর আর কোনও কথা খুঁজে পেলাম না। তখনও যাওয়ার জন্য উঠল উঠে আমার ঘাড়ে জ্বরে কেস করে বলল, আস্তমে আমি সাহায্য করব। তুমি রেডি থেকো। আমিও তাকে আলতো করে কেস দিয়ে রেডি থাকব বলে সম্মতি জানালাম ।