হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছে সবাই আজ বাড়ির নতুন কাজের ছেলের সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনা শোনাব। গায়ের বকেটের ছেলে নামেই আবির সবার কাছে পরিচিত কিন্তু হয়তো দোলজ্জ পরিবারের ছেলে যদি বখাটে হয়।তাহলে যে কোনও বাবারে দুশ্চিন্তা শেষ থাকে না। বয়সটা তো কম হয়নি। 25 বছরের হাট্টা কাট্টা জওয়ান ছেলে হয়েও কোনও কাজ না করায় প্রতাপ শেখের চিন্তা শেষ নেই। ক্লাস টেনে উঠেও মাধ্যমিক না দিয়েই স্কুল ছেড়ে দিয়েছিল গায়ের কিছু দুষ্টু মেয়ে আবির সাথে খেলার জন্য ডাকত।আর আবিরের খেলোয়াড় তো যেমন তেমন নয়, যেমন মোটা আর তেমন লম্বা।
তাই খেলা প্রিয় মেয়েদের মাঝে ছেলেটার কদর ছিল। কিন্তু আমি সংসারের কুটোও কাজ করত না। তাই বা প্রতাপ শেখ রাগ করে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিল ছেলেকে।শক্তপোক্ত পেটানো বেশি বহুল শরীরে আবির বাপের দেওয়া এই অপমানকে মাথায় পেতে নিয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে গেল। বড় শহরে এসে আবিরকে কাঁচ পেতে অসুবিধা হল না। শহরের রাজমিস্ত্রিদের দলে যোগ দিয়ে কাজে লেগে গেল। কিন্তু খেলার নেশা তাকে ছাড়ল না। তাই শহরে এসেও মেয়ে টানে ছুকছুক করতে লাগল। কিন্তু অজানা শহর।সেনা পরিবেশ এমন মেয়ে কোথায় পাবে?
না হলে খারাপ পাড়ায় যেতে হবে তাতে তো পুলিশের ভয়। তাই নিজের হাতছাড়া কী উপায় এখন শুধু ভাগ্যের উপরেই নির্ভর করা ছাড়া আবির আর কোনও রাস্তা তো নেই।কিন্তু ভাগ্য যে এমনও হতে পারে সেটা আমি নিজেও কল্পনা করেনি। কথাটা হল যেখানে কাজ করছিল তার সামনে দোতলা বাড়ি ছিল মালিক নাকি অন্য শহরে থাকে তাই বাড়িটা ভাড়া দিয়ে চলে গেছে। একদিন ওই পরিবারের কর্ত এসে অন্য হেড মিস্ত্রিকে কাজের কথা বলল।কিন্তু সেই হেড মিস্ত্রি ওখানে আবিরকে পাঠিয়ে দিল আবির। সেদিন ঠিকাদারের কাজ রেখে সেখানে গিয়ে।দেখে বাড়ির এক কোলায় এর প্রচুর ময়লা লেগে আছে। সাথে পরিবেশটাও পরিষ্কার করতে হবে। আবির কোনও দ্বিধা না করে কাজে লেগে গেল ইট সহ সমস্ত কিছু পরিষ্কার করে দিয়ে হাত মুখ ধুয়ে কাজে টাকাটা নিয়ে চলে আসবে। এমন সময় লোকটা বলল ভাই তোমার নাম কি?
বসো বসো কথা আছে। আবির বলল আমার নাম আবিষেক। আচ্ছা বেশ আমার নাম ইন্দ্রজিৎ এখানে কোম্পানিতে চাকরি করি, সঙ্গে আমার বউ আছে। নতুন বিয়ে হয়েছে আমাদের ভাই। কিন্তু এমন চাকরি করি বউয়ের সাথে একটু সময়ও কাটাতে পারি না। সারাদিন মেয়েটা একাই থাকে।ভয় করে যদি কিছু হয়ে যায় তাই এমন বিশ্বস্ত লক্ষ্যচ্ছি যার ভরসায় আমি নিশ্চিন্ত হয়ে কাজে যেতে পারি।
আবির পোদ্ধার মতো বলল, তাই সব আমার কেন বলছেন দাদা এ শহরে কেউ কাউকে এতটুকু সাহায্য করে না। কিন্তু তুমি এক কথাতে আমার এখানে কাজে চলে এলে। তাই মনে হল তুমি ভাল মানুষ আর সে জন্যই তোমাকে বলছি তুমি কি আমাদের বাড়িতে থাকতে পারবে ভাই তোমার খাওয়া দাওয়া, জামা কাপড় সব আমার চিন্তা তার উপরেও মাসে 3000 দেবো থাকবে ভাই।আবির একটু ভাবল বাড়ি থেকে বাপে তাড়িয়ে দিয়েছে। আর ফিরে যাওয়ার ইচ্ছেও নেই। সেরকম ভারি কোনও কাজ করতে হবে না।
এই টুকিটাকে বাজারহাট এটা সেটা এনে দেওয়া আর বাড়িতে রাজ করা তার উপরে আবার মাসে 3000 অফার টা বেশ ভালই। তাই রাজমিস্ত্রির কঠিন কাজে খাটা চাইতে এখানে সুখের জীবন কাটানো যাবে।তাই রাজি হয়ে গেল আবির হাসিমুখে ইন্দ্রকে বলল হু দাদা থাকব কেন থাকব না আপনি এত ভাল লোক আপনার কাজে লাগতে পারলে আমিও খুশি হব। ইন্দ্রজিৎ আনন্দে আটকানো হয়ে ভেতরের বউকে ডাক দিল নিতু কোথায় তুমি একটু এদিকে এসো একটু পরেই ভেতর থেকে নিতু বেরিয়ে এল।
দরজার পর্দা সরানো মাত্র আবির ওদিকে তাকাল নিতু কে প্রথমবার আবির দেখতে পেল। তাকে দেখে আবির চোখ স্থির হয়ে গেল। দেখতে কি অপরূপ সুন্দরী উজ্জ্বল তামাঠে ফর্সা গোলগাল চেহারা টানাটানা চোখ তার উপরে ঠোঁট একেবারে নিখুঁত না পাতলা।
মোটা এমন অপরূপ সুন্দরী আপীর আগে কখনও দেখেনি মেরুন রঙের শাড়ি পরে যেন কোনও গ্রীক দেবী সামনে এসে উপস্থিত হয়েছে। আমি স্ত্রীর দৃষ্টিতে দুচোখ ভরে মৃত সৌন্দর্য দেখছি এমন সবাই ইন্দ্র বলে এই হল আমার বউ নিতু বেশ সাবির তুমি তাহলে ওখান থেকে সব হিসেব মিটিয়ে আসো আজ আমার ছুটি তিনজনেই সিনেমা দেখতে যাব। আবার হাসিমুখে চলে গেল এমনিতে জামা কাপড় তো সেরকম কিছু নেই।
গায়ের পশু পড়েই বিকেলে আবার বাড়িতে চলে এলো ইন্দ্রকে এমন ভাবে দেখে বলল, তোমার আর ভালো জামা কাপড় নেই। আমি সব খুলে বলল ইন্দ্র হাসতে হাসতে বলল তুমি আমার পুরনো জামাকাপড়গুলো পরবে এসো সন্ধ্যায় তিনজনে বাইরে বেরিয়ে সিনেমা দেখে রাতের খাবার খেয়েই বাড়ি ফিরল। বাড়িতে এসে নিচে রান্নাঘরের পাশে । ছোট ঘরে আবীরের থাকার ব্যবস্থা হল। ঘরটা ছোট হলেও বেশ ভাল। ঠান্ডা প্রকৃতির আবির জমাট খুলে লুঙ্গি আর স্যান্ডো করে শুয়ে পড়ল। কিন্তু ওর চোখে ঘুম আসছিল না। তারপর নীতির চেহারা বেশ চোখে ঝলকানি দিতে লাগল। প্রায় পৌনে 1 ঘণ্টা হয়ে গেল তো বোয়াবিরের ঘুমিয়ে আসলো না।তাই ঘরের বাইরে আসতেই খুব হালকা স্বরে কিছু কথা বেরের কানে আসছিল। তাই সাহস করে সিঁড়ি বেয়ে এক পা এক পা করে উপরে দোতলায় গেল ডাইনিং পেরিয়ে ইন্দ্রদের ঘরের দরজা কান পাতেই নিজের গলা শুনতে পেল। তুমি ডাক্তার কেন দেখাচ্ছ না বল তো এ ব্যাপারে কতদিন ইন্দ্র। কথাগুলো শুনে আমরা নিজেকে থামতে পারল না। একটু উঁকি মারার জায়গা খুঁজে ভেতরে তাকাতে দেখল দুজনে উন্মুক্ত হয়ে আছে। নিজেকে উন্মুক্ত চেহারা দেখামাত্র আবিরের খেলোয়াড় শিশু করল ওদের। কিন্তু আবার হল এভাবে 23 মিনিটে আমার আর পোষাচ্ছে না। ইন্দ্র তুমি কিছু করো। আমার কথা একটু ভাবব কিন্তু বলুক আসতে বল নিজে আবির আছে তো শুনতে পাবে না পেলে পাক আমি পরোয়া করি না এভাবে আর হচ্ছে না তুমি বলো কি করব আমি।
ঠিক আছে কালকে ডাক্তার দেখাবো আর চিৎকার করো না। কথাগুলো বলেই এনড্রো লাইট অফ করে দিল সব অন্ধকার। তাই আবার ফিরে এল দরজাটা ভুলে লোক না করেই শুয়ে পড়ল। পরের দিন সকালে ইন্দ্রা অফিসে চলে গেল। কিন্তু ফ্রেশ হয়ে আবীরের রুমে এসে দেখল আবার সম্পূর্ণ উন্মুক্ত হয়ে ঘুমাচ্ছে।আর তার খেলোয়াড়ের বেশ শক্ত হয়ে সোজা হয়ে আছে। কিন্তু আবির খেলোয়াড় দেখে অবাক হয়ে গেল। এটা কি বানিয়েছে?
ছেলেটা নিজের মনে এসে হল একবার ছুঁয়ে দেখতে। কিন্তু সে এমনটা করল না। আবির জায়গায় গেলে বিপদ হয়ে যাবে। আবার পরকরি ভাবল কী বা হবে। আমি তো নিজেই নিজের জ্বালায় আছি।এমনটা ভাবতে ভাবতে নিজেদের হাটের মুঠোয় খেলোয়াটা নিয়ে নিল হাতের স্পর্শে ঘুম ভেঙে গেল আবির তাড়াহুড়ো করে নিজেকে আড়াল করতে গিয়েও পারল না। ততক্ষণে খেলোয়াড় লাফালাফি শুরু করেছে। যেহেতু এবার হুট করে আবের উপর উঠে বলল, ইন্দ্রা আমাকে শান্তি দিতে পারে না।তুমি আমাকে একটু শান্ত করে দাও বলে নিজের পাহাড় পর্বত উন্মুক্ত করে দিল।
আমি মনে আনন্দের ফয়ারা ধরতে লাগল। তারপর আবির তার ফুলগুলো ডলতে শুরু করল আর ওদিকে। কিন্তু আবির খেলোয়াড় নিয়ে মাঠের গর্তে কিছুক্ষণ ঘষি ঘষি করে জায়গা মতো রাখতেই আবির নীচ থেকে মাঠের গভীরে নামিয়ে দিল।মাঠের মধ্যে খেলোয়াড় পেয়ে নতুন নিজে শুরু করল। কিছুক্ষণ পর আমি নীতির উপর উঠে গেল। এর মধ্যে নীতু কতবার যে তার খেলার মাঠে গর্তে জল ছেড়েছে তার হিসেব নেই। তারপরেও আমি শান্ত হচ্ছে না। এক পর্যায়ে গতি দিয়ে খেলতে খেলতে শান্ত হল আবির আর ওদেরকে নিতে পেল সেরা সুখ।
বন্ধুরা আজ এ পর্যন্তই!!