College girl Bristy din a ek riksa oyala sathe gote jauya ek romantic gotona

একা পেয়ে আমার সাথে যেমন ইচ্ছে তেমন করে করলো

আজ আমি তোমাদের শোনাব বৃষ্টি দিনে এক রিকশাওয়ালা সাথে ঘটে যাওয়া এক রোমান্টিক ঘটনা। বন্ধুরা আমার নাম সাদিয়া। আমার বয়স 21 বছর। দুই বছর হল আমাদের বিয়ে হয়েছে। আমার স্বামীর নাম সৈকত। আর বয়স 25 বছর। আমি পর্দাশিল এক মহিলা। তবে আমার ডাব দুইটা দেখলে যে কেউ টেস্ট করার জন্য পাগল হয়ে যাবে। সে যাই হোক আমি অনার্স প্রথম বর্ষতে পড়ি। আর সেই কাহিনি ঘটেছে সেটা আমার বিয়ের দুই বছর আগে ঘটেছে। আজ সেই ঘটনাটি শোনাবো আমি তোমাদেরকে।

আমার স্বামী এখনও তো জানে না। যাইহোক তাহলে মূল ঘটনায় আসা যাক। আমি বাইরে গেলে বোরকা পরে যাই। আমাকে সবাই পর্দাশিল মহিলা ভাবে। আমি অনেক সুন্দরী আমার গায়ে পোকা বসলেও লাল হয়ে যায় একেবারেই। আমি গেঞ্জি আর সাইলোয়ার কামিজ পরি। আশেপাশে লোকেরা আমার বাগানের দিকে তাকিয়ে থাকে। যাই হোক, ফার্স্ট ইয়ারে প্রথম ক্লাস শেষ করে রিকশায় উঠেছি রিকশাওয়ালা একটু বয়স্ক মানুষ। 52 53 বছর হবে হয়তো সাদা দাড়ি সাদা চুল, সাদা লুঙ্গি পরানো আমাকে দিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। হঠাৎ করে বাজারে এসে নতুন করে জোরে বৃষ্টি নামল। এত বৃষ্টি নামল যে সামান্য কিছু দেখাই যাচ্ছে না। আর আকাশ এমন ভাবে ডাকছে যেন কান ফেটে যাবে। মনে হয় এমন অল্প কিছু ক্ষণের মধ্যে আমি পুড়াই ভিজে যাচ্ছি আর সাথে রিকশা রাস্তায় কেউ নেই। কারণ ক্লাসে অনেক দেরি হয়েছে। এক সময় রিকশাওয়ালা আমাকে বলল আপা আর আগানো যাবে না। আমি তখন বললাম তাহলে এখন কি করবো চাচা?

উনি তখন বলল আপা আমার বাসা কাছে আছে যাবেন। পরে বৃষ্টি দামলে আবার চলব। বৃষ্টিতে একটু ভিজেছি তাই একটু ঠান্ডা লাগছিল। আর বর্জ্যবাদকে ভয় লাগছিল। তাই আমি কিছু না ভেবেই রাজি হয়ে গেলাম। আর একটু দূরে যেতে টিনের ঘরের সামনে রিকশা রেখে বললেন আপা আসেন। এরপর উনি তালা খোলে দেন। আমি ভিতরে ঢুকলাম। তারপর উনি লাইট জ্বালাতে গেলে আমি নিজের দিকে তাকিয়ে অবাক হয়ে গেলাম। আমি দেখতে পেলাম ভিজে যাওয়ায় জামা আমার গায়ের সাথে লেগে আছে। আর সবকিছু আমার স্পষ্ট দেখে যাচ্ছে। আর বিজে থাকায় আমি দাঁড়িয়ে রইলাম। কারণ আমার ভিজে শরিল এর জন্য বিছানা ভিজে যাবে। এখানে বিছানা কাপড় রাখার আলনা টিভি আর সুকেশ বিছানার বালি সহ কোল বালিশও আছে। আর উপরে সাড়িতে গামছা আর সাট ঝুলানো আছে। আমি রুমের মধ্যে দাঁড়ান। তখন এই চাচা ঢুকলেন রুমের মধ্যে। তখন উনার দিকে লক্ষ্য করি আমি বুঝতে পারলাম উনি পুরো বিজি গেছেন। কারণ ওনাকে ভালোমতো বোঝা যাচ্ছে। তখন আমার মধ্যে কেমন জানি লাগল। এরপর উনি দরজা দাঁড়িয়ে গিয়ে আমাকে বললেন, আপা আপনি খুব বেঁচে গেছেন তো?

গামছাটা দিয়ে মুছেন আমি একা থাকি তাই বেশি কাপড় নাই। দুই দিনের বৃষ্টিতে সব কিছু বিজেই আছে। এই কথা বলে উনি সাট টা খুলে ফেললেন। বর্তমানে এই ঘরটা কেউ নেই। আমি আর চাচা। তাই আমার খুব ভয় ভয় লাগছিল। এরপর ভাবলাম উনি আর কী করবেন উনি আমার বাপের বয়সী লুক। কিছু করতে চাইলেও উঠে দাঁড়াতে পারবে না। সে যাই হোক আমি গামছা দিয়ে হাত মুখ মোছলাম। কিন্তু বগল দিয়ে পানি পড়ছে দেখে চাচাই আমাকে বলল আপা এটা খুলে ফেলেন। কেউ দেখব না। আশেপাশে কেউ নেই আমি ওনার একথা শুনে লজ্জায় লাল হয়ে গেলাম। তারপর উনি আমার দিকে তাকিয়ে সে সব বুঝতে পারলেন। তাই উনি বললেন আপা লজ্জা পাচ্ছেন কেন?

আমি আপনার বাপের মতো। আমি উনার এ কথা শুনি স্বাভাবিক হয়ে উল্টে গিয়ে ঘুরে বোরকাটা খুললাম। শেলোয়ার কামিজ গায়ের সাথে লাগা। আর চাচার এই লাল সার্ট পড়ছি । আমি তখন মনে মনে ভাবলাম উনি সবকিছু দেখছেন। আমিও অনুরূপ দ্বিধা না করি কাপড় চিপে পানি বের করে নিলাম। এমন সময় হঠাৎ বজ্রপাত হল আর কারেন্ট চলে গেল। বজ্রপাতে সব দিক আমার প্রচণ্ড ভয় লাগছিল। আর ঘড়ে অনেক অন্ধকার। এ অবস্থায় রিকশাঅলা চাচা আমাকে বলল, আপা অন্ধকারে কিছু দেখা যায় না। আপনি কি ভয় পাচ্ছেন?

আমি তখন কাঁপা কাঁপা গলায় বললাম। আমার একথা শুনে উনি বললেন তাহলে আমার কাছে আসেন। উনি আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। আমি একটু একটু নাকোচ ছিলাম তারপর আর বাধা দিলাম না। কারণ আমি মনে করলাম আমার বাবার মত উনি। আর তার কাছে আমি আশ্রয় নিচ্ছি। এতে আবার খারাপএর কী আছে?

কিন্তু কিছুক্ষণ পর আমি বুঝতে পারলাম আমার ডাবের দিকে খুব চাপ লাগছে। আমি তখন শব্দ করে বললাম, চাচা কী করছেন এটা?
একথা বলে আমি নিজেকে ছাড়ানোর চেষ্টা করলাম। উনি আমাকে খুব শক্ত করে জড়িয়ে দিলেন। আর তখন আমি বুঝতে পারলাম। এখানে জোর করে কিছু হবে না। আমি আর চাইলেও নিজেকে রক্ষা করতে পারব না। তাই আমি নিজেকে আত্মসমর্পণ করলাম। কারণ আমার শরিলটা বেশি ভাল না। আর একটু পরে লাইট জ্বলে উঠল। তখন আমি দেখতে পেলাম। উনি আমাকে ছেড়ে গিয়ে। ডয়ার থেকে ছোট প্যাকেট বের করলেন। আর নারকেল তেল তেলের বোতলটা বের করলেন। তারপর যে আমার সাথে কী হতে চলছে আমি খুব ভালো করে বুঝতে পারলাম। প্রাথমিক ব্যথা পেলেও এখন খুব মজা পাচ্ছি। তাই আমি আর বাধা দিলাম না ছারানোর চেষ্টা করলাম না। কিছুক্ষণ পর রিকশাওয়ালা চাচা আমাকে জিজ্ঞেস করল, তোর নাম কি?

আমি বললাম, সাদিয়া একটু পর আবার জিজ্ঞেস করল কি রে এখন মজা লাগছে। আমি বললাম আনেক বেশি। তারপর উনি বলল, তাহলে তুই আজকে রাত্রার জন্য আমার হয়ে যা। আজকে সারা রাত আমি তো সেবা যত্ন করব। তখন আমি আর কিছু বলতে পারলাম না। আসলে তখন আমার বলার মতো কিছু ছিল না। আমি শুধু মনে মনে ভাবলাম বুরুন গায়ে এত শক্তি আর সেটা কল্পনাও করতে পারিনি। এভাবে প্রায় ঘণ্টা খানেক পর ঘরের সব পাওয়ার বন্ধ হয়ে গেল। আর তখন বৃষ্টি হতে লাগলো। শেষ হতে আমার মধ্যে নেশা তৈরি হল। তাই আমার চোখ যেন কেমন যেন জ্বলে জ্বল পরতে লাগল। আর এমন সময় রিকশাওয়ালা চাচা আমাকে বলল, সাদিয়া। এদিকে আসো তো। তারপর আমি কাছে গিয়ে বললাম কি বলেন?

উনি আমাকে টেবিলটা দেখিয়ে দেন যে বলেন এটার ভিতরে নীল বড়িটা আমাকে দাও তো। উনার কথা মতো আমিও বউয়ের মতো বড়ি এনে দিলাম। তারপর উনি পানি দিয়ে খেয়ে ফেললেন। আমার একটু পিপাসা পাওয়ায় আমি একটু পানি খেয়ে নিলাম। তারপর আমাদের মধ্যে গল্প শিল্প করলাম। এভাবে আধ ঘণ্টা যেতে না যেতে আমি খুব অবাক হয়ে দেখলাম। আমার দাঁড়িয়ে গেছে। তখন আমার খুব নেশা পেয়ে গেল। আবারও আমায় লাগতে শুরু করল। যখন শেষ হল তখন খুব আনন্দের সাথে ঈশা হল চাচাকে বললাম চাচা আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আমাকে এভাবে মজা দেওয়ার জন্য। তখন উনি আমায় বললেন ওই চাচা কিসের আমি তোর জামাই। ওনার একথা শুনি। আমি হেসে ফেললাম মনে মনে ভাবলাম বুড়োর কতই শখ। এরপর আমি গড়িতে দেখলাম কেবলমাত্র রাট ৮ টা বাজে। তখন আমার মা আমার ফোনে রিংটোন বেঁচে উঠল। ওকে দেখলাম মা ফোন করেছে। আমি ফোন রিসিব করতেই মা বলল সাদিয়া তুই কোথায়?

তখন আমি বললাম, মা বৃষ্টির জন্য একটু ভিজেছিলাম। তাই এখন রাস্তায় আছি ।মা তখন অবাক হয়ে আমাকে বলল, তুই এখনো বাসায় যাসনি। বাসায় গিয়ে আমাকে ভিডিও কল করো। একথা শুনি। আমি তাড়াতাড়ি পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিলাম। রেডি হয়ে নিলাম চাচা তখন সাদি আসে না। কেবল তো নয়টা বাজে। আমি বললাম, আমার এখনই বাড়ি যেতে হবে। উনি বলল, এখন না আরও পরে যাব। আমারে কোন হয়নি।আমার তখন দুটোর ভিতরে রাগ হতে লাগলো মনে মনে ভাবলাম বলে কি বুড়ো কিন্তু আমি স্বাভাবিকভাবে বললাম না আর দেরি করা একেবারেই না। এখন আমার বাসায় যেতে হবে মা আসবে কিন্তু আমি জানতাম আজকে আমাদের বাসা খালি।
কিন্তু একথা না বললে আজ সারারাত ওই বুড়ো আমাকে ছাড়বে না। তখন চাচা আমাকে বলল পরেরবার কিন্তু এর থেকে বেশিক্ষণ থাকা লাগবে। আমি বললাম আচ্ছা ঠিক আছে। এখন বাইরে বৃষ্টি নেই তবুও আমি আছি রিকশাওয়ালা চাচার সাথে। বন্ধুরা আজ এই পর্যন্তই। কেমন লাগল। 🫦🫦

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top