আমার কচি ভোদা চুসে দিলো দুলাভাই

আমার কচি ভোদা চুসে দিলো নিজের বড় ভাই

সুদীপ্ত ইউনিভার্সিটিতে ফাইনাল ইয়ারে পড়ে । পড়াশোনার পাশাপাশি পার্টটাইম জব করে । ওর ছোট বোন স্বপ্না মাত্র কলেজে ভর্তি হয়েছে । সে এত কিউব যে আপনাদেরকে বলে বোঝাতে পারব না। সুদীপ্তের অনেক মেয়ের সাথে পরিচয় থাকার পরও স্বপ্নের মতো কেউ তাকে এতটা অ্যাটাক করতে পারেনি ।

বয়সের তুলনায় ওর বাগানের ফুলগুলো বেশ বড় বড় এবং সুন্দর। স্বপ্না প্রতি এই নিষিদ্ধ ভালো লাগার সুপ্তোর মাঝে মাঝে কষ্ট দিত। আমরা যে সমাজে বাস করি সেখানে এই ধরনের ভালোলাগা মেনে নেয় না।  এছাড়া মাঝে মাঝে যে কেউ যখন বাসায় থাকত না তখন সুদীপ্ত ওর রুমে ঢুকে ও নিজের ছোট কাপড়ে গন্ধ শুক্ত।  এটা তাকে এক ধরনের অদ্ভুত আনন্দ দিত। এই আনন্দ কষ্ট আর অন্যায় বোধ নিয়ে চলছিল।

সুপ্তর জীবন যখন সুদীপতর বাবা মা ইন্ডিয়া গেল ডাক্তার দেখানোর জন্য তখন তার এই গতানুগতিক জীবনে ঘটে গেল এক বিশাল ঘটনা। বাসায় সুদীপ্ত বোন স্বপ্না আর দুঃসম্পর্কের  এক ভাবি থাকে তারপরও বাসা খালি খালি লাগে । স্বপ্নারও মন খারাপ এর আগে একসাথে তাদের বাবা মা দুইজন এতদিনের জন্য কোথাও যায়নি। মন ভাল হওয়ার জন্য স্বপ্নাকে একদিন চাইনিজ খেতে নিয়ে গেল সুদীপ্ত।

এভাবে আরও কয়েকদিন চলে গেল সিযুক্ত ভিতরে ভিতরে অস্থির হয়ে গেল নিজেকে আর কন্ট্রোল করতে পারছিল না। ডিসিশন নিল দ্রুত কিছু করতে হবে । সেদিন রাত এগারোটার মতো হবে ।

স্বপ্না সাধারণত এই সময় ড্রেস চেঞ্জ করে নাইটি পরে স্বপ্নার রুমের নরমাল লাইট অফ হয়ে ডিম লাইট জ্বলে উঠল । সুদীপ্ত বুঝল এখনই রাইট টাইম । তাই সুদীপ্ত আস্তে আস্তে ও রুমের আলো ও তখন ড্রেস চেঞ্জ করছিল। সুদীপ্তকে দেখে সে খুব অবাক হল কিছু ভালো লাগছে না বলে সুদীপ্ত ওর বেড়ে বসে পড়ল ।

কী হয়েছে বলো তো তোমাকে খুব অস্থির দেখছি এই বলে স্বপ্না শুধু উত্তর পাশে এসে বসলো স্বপ্নার কাছ থেকে মিষ্টি গন্ধ আসছে এই গন্ধে ধীরে ধীরে সুদীপ্ত অন্য সুদীপ্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছে ।

স্বপ্না তার কপালে গালে হাত দিয়ে বলল, ভাইয়া, তোমার শরীর তো বেশ গরম । জ্বর হয়েছে নাকি সুদীপ্ত ওর হাতের কোমলের স্পর্শে পাগল হয়ে গেল কিছু না বলে সুদীপ্ত স্বপ্নাকে জড়িয়ে ধরল । পাগলের মতো ওকে চুমু খেতে লাগল সে কিছুই বাদ দিল না। স্বপ্ন বুঝতে পারছিল না যে কি হচ্ছে সেটা কি সত্যি নাকি অন্য কিছু যখন বুঝল এটা সত্যি তখন ধাক্কা দিয়ে সুদীপ্তকে সরিয়ে দিতে চাচ্ছিল ।

আর বারবার বলছিল ছি ছি ভাইয়া তুমি এটা কি করছ । আমি তোমার আপন বোন। তুমি কি পাগল হয়ে গেছ নাকি প্লিজ আমাকে ছেড়ে দাও প্লিজ । তখন সুদীপ্ত বলল লক্ষ্মী বোনটি আমার তোকে  আদর করব শুধু শুধু তো এটা বলে  বোঝানোর চেষ্টা করছিল । আর এক হাত দিয়ে ওকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে অন্য হাত দিয়ে ও সুন্দর কোমল ফুলগুলোতে হাতের সুখ মেটাচ্ছিল।

ভাইয়া প্লিজ ছেড়ে দাও বলে প্রতিরোধের সব চেষ্টাই ও করে যাচ্ছে। সুদীপ্ত তখন ট্রেনে হিচড়ে সব খুলে ফেলল দু হাত দিয়ে স্বপ্ন বাগানের পুন্তু ফুলে চাপ দিতেও ব্যথায় কুঁকিয়ে উঠল প্লিজ এখন ছেড়ে দাও ব্যথা পাচ্ছি। লক্ষ্মীবন অনেক মজা পাবে অনেক সুখ একটু কষ্টকর। ভাই প্লিজ ছেড়ে দাও বলে কান্নাকাটি শুরু করে দিল। শুধু একবার আমাকে তোমার মাঠে খেলতে দাও। সুদীপ্ত বলল, তখনও বলল আজ আমার শরীরও ভালো নেই।

আমাকে ছেড়ে দাও অন্যদিন হবে আমি প্রমিস করছি সুদীপ তোর কথা শুনে ওকে ছেড়ে দিয়ে ওর রুমের কার্পেটের ওপর শুয়ে পড়ল স্বপ্না সুদেপ্তের দিকে অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে আর সদুপ্ত তাকিয়ে আছে মাথার উপরে ঘূর্ণায়মান ফ্যানের দিকে সেই রাতের ঘটনার পর। এতে শ্বাস পাচ্ছিল না। সুদীপ্ত ভয় হচ্ছে যে তাকে দেখে কি রিঅ্যাক্ট করবে সেটা ভেবে সুদীপ্তের নিজেকে খুব অপরাধে মনে হচ্ছিল। এটা সুদীপ্ত না করলেও পারত।

তারপর সে অনেক ভেবে ডিসিশন নিল ওর কাছে ক্ষমা চাইবে।  ভাবতে ভাবতে মার্কেটে চলে গেল সুদীপ্ত খুব সুন্দর দেখে লাল রঙের আঁচলের জামদানি শাড়ি কিনল ।

একগুচ্ছ রক্ত লাল গোলাপ কিন্তু ভুলল না। কেননা লাল গোলাপ স্বপ্নার খুব প্রিয়। যাই হোক বাঁচা ফিরে দেখল ও তখনও কলেজ থেকে আসেনি সুদীপ্ত ওর রুমে ঢুকে ফুলগুলি টেবিলের উপর ফুলদানিতে সাজিয়ে দিল শাড়ির প্যাকেটটা ওর বালিশের নীচে রেখে তার উপর চিরকুটে লিখে রাখল। এটা গ্রহণ করলে খুশি হব আর পারলে আমাকে ক্ষমা করে দিও।

তারপর সেই রুমে এসে স্বপ্না কখন ফিরবে সে জন্য অপেক্ষা করতে লাগল ওকি সুদীপ্তকে ক্ষমা করবে নাকি সুদীপ্তের দেয়ার শাড়িও ফিরিয়ে দেবে ।

এসব চিন্তা করতে করতে নিজের অজান্তে ঘুমিয়ে পড়ল ভাবির ডাকাডাকিতে ঘুম ভাঙল কিরে রাতে খাবি না। সে বলল, ক্ষুধা নেই কেন দুপুরে তো ঠিক মতো খাসনি। তোর আবার কী হয়েছে মা বাবার জন্য মন খারাপ লাগছে না। এমনি ভালো লাগছে না। আচ্ছা এই বলে সে আমার রুম থেকে চলে গেল।

সুদীপ্ত মনে মনে ভাবল আপদ বিদায় হল কিছুক্ষণ পরে ভাবি পাউরুটি, কলা আর মধু দিয়ে হাজির হল। এইগুলো স্বপ্ন দিল রাতে যদি তোর ক্ষুধা লাগে সুদীপ্ত মনে মনে খুশি হল।

কেননা এটা তো পজিটিভ সাইন স্বপ্ন তার জন্য কিছু ভাবছে সময় কারো জন্য অপেক্ষা করে না কিন্তু আজ তার কাছে মনে হচ্ছিল পৃথিবীর সবকিছুর গতি হারিয়ে গেছে। এক মনে হচ্ছিল সুদীর্ঘ দিন। সাপেখা করছিলো কখন স্বপ্না এসে বলবে ভাইয়া তোমাকে ক্ষমা করে দিলাম অপেক্ষা ক্লান্তিকর অপেক্ষার প্রহরজনক শেষ হচ্ছিল না।

সুদীপ্তের মনে হচ্ছিল ও আর আসবে না। তাই বিছানায় শুয়ে আছে কিছুই ভাল লাগছে না। রাত তখন সাড়ে 11:00 হবে। হঠাৎ তার রুমের সামনে স্বপ্না পরনে সেই জামদানি শাড়ি, লাল আঁচল সাদা জমিন অপূর্ব।অসাধারণ স্বপ্না যে এত সুন্দর এত আকর্ষণীয় এই সত্য নতুন করে আবিষ্কার করল সে সুদীপ্ত নির্বাক সুদীপ্ত অভিভূত এক আশ্চর্য অনুভূতি সুদীপ্তকে আচ্ছন্ন করল।

দ্রুত উঠে বসল মেঝেতে দু পা দিয়ে বিছানায় বসে রইল।স্বপ্না ধীরে ধীরে সুযোগের পাশে এসে জড়িয়ে ধরল। তার মুখ ও দু পাহাড়ের মাঝখানে আলতো করে সুদেবদের মাঠে হাত বোলাতে লাগল। আহা কি শান্তি কী মায়া জীবন মনে হয় এইরকমই ক্ষণে ক্ষণে রং বাদলায় কিছুক্ষণ আগে সুদীপ্ত ছিল দোষী।

কিন্তু এখন সুখী স্বপ্নকে মনে হয়েছিল দেবী যে শুধু ক্ষমা করতেই জানে সুদীপ্ত মনে মনে প্রমিস করলো। সে দেবতা না হতে পারে। অমানুষ পশু হবে না। সুদীপ্ত কোনদিনও স্বপ্নাকে কষ্ট দেবে না। আজ স্বপ্ন শুধুই তার স্বপ্ন আর সদ্য এভাবে কতক্ষণ থাকার পর সুযোগ থেকে বলল, তুমি কি চাও?

তার উত্তর তুমি যা চাও তাহলে তুমি রুমের মাঝখানে গিয়ে দাঁড়াও।  আমি তোমাকে দেখব স্বপ্ন ঠিক তাই করল। সুদীপ্ত আবার বলল, তোমাকে সম্পূর্ণভাবে দেখতে চাই। কথা শেষ হতে না হতে আস্তে আস্তে নিজেকে উন্মুক্ত করে দিতে লাগল মেয়ে।  তুমি কি তুমি তার নিজেও জান না সুদেপ্তের মুখ দিয়ে বেরিয়ে এল এই বাণী।

এত সুন্দর সৃষ্টিকর্তা নিখুঁত সৃষ্টি, সুদীপ্ত হাঁটু গেড়ে দুই হাত জোর করে বলল, তুমি সুন্দর, তুমি মহান। তুমি আমাকে ক্ষমা করো।  স্বপ্না ধীরে ধীরে এগিয়ে এসে আস্তে আস্তে সুদীপ্তকে উন্মুক্ত করতে লাগল দুজন। দুজনের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে।  এভাবে কতক্ষণ তাকিয়ে ছিল তা ক্যালকুলেশনে প্রয়োজন নেই।

আজ সুযুক্ততা ভেঞ্চি হবে, স্বপ্ন হবে তার ক্যানভাস । স্বপ্ন এর মধ্যেই চোখ বন্ধ করে রেখেছে। যাইহোক সদুপ্ত স্বপ্নার পা হাতে তুলে নিল কি মসৃণ মেধীন, অসাধারণ সুন্দর পাশ। আপনার ওর পায়ের পাতায় আলতো করে চুমু খেলো।  স্বপ্নার মাঝে ঢেউ উঠল যত উপরে উঠছিল মিষ্টি গন্ধ ত্রিব্য হচ্ছিল সুদীপ্ত এগিয়ে যেতে থাকল।

একসময় সেই সন্ধিস্থলে হাজির হল আর সাথে সাথে ও ঝাঁকুনি দিয়ে উঠল।  তাই শুধু তো আর বেশিক্ষণ সময় ব্যয় না করে নিজের খেলোয়াড়টাকে মাঠে নামিয়ে দিল। সাথে সাথে এসে চেঁচিয়ে উঠল সুযোগ তোর মুখ চেপে ধরে একটু থেমে থেকে ধীরে ধীরে খেলতে লাগল। একটু পর সব ইজি হয়ে গেল খেলার গতি বাড়তে থাকল।

ধীরে ধীরে স্বপ্নার ভাল লাগতে শুরু করল বন্ধুরা। এভাবে তারা সারারাত মজার শোকে খেলতে থাকল। স্বপ্না পেল জীবনের অন্যরকম সুখ আমার ভালোবাসার বন্ধুরা আজ এ পর্যন্তই ।

 

 

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top