আমার বয়স 25। আমি বড় ভাই এবং ভাবির সাথে থাকি বাবার মৃত্যুর পর অনেক কিছু বদলে গেছে। ভাইয়ের নিজের পরিবার ও খরচ থাকায় তিনি আমার দায়িত্ব নিতে আগ্রহী নন। পড়াশোনায় তেমন মনোযোগ না থাকলেও পরিবারের চাপে এমবিবিএস শুরু করেছিলাম। তবে শেষ করতে পারিনি। ফিরিতে না পারায় মাঝপথে আটকে যায় ভাই স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন তিনি আর আমার খরচ চালাবেন না। এতে ভেঙে পড়লেও বুঝতে পারলাম আমাকে নিজের পথ নিজেকেই খুঁজে নিতে হবে। ধীরে ধীরে পরিস্থিতি সহ্য করতে পারছিলাম না। একদিন ভাইয়ের সাথে বড় ঝগড়া হল। আর সেই দিনে তিনি আমাকে বাড়ি থেকে বের করে দিলেন। বাড়িটি বাবার কেনা হলেও কিস্তি ভাই দিতেন। তাই বাড়ির অধিকার তারই ছিল।
আমি সরাসরি আমার বন্ধু করিম এর বাড়িতে গেলাম। করিম
জানাল, সে তার মামার শহরে যাচ্ছে যেখানে তার মামার ভালো পরিচিতি আছে। করিম বলল, তার মামা তাকে কাজ পেতে সাহায্য করতে পারবেন।
করিমের কথায় তার মামার বাসায় গিয়ে উঠলাম দুইজনে। মামি কে দেখে আমি অন্য রকম হয়ে গেলাম। মামির বয়স অল্প মামার বয়স একটু বেশি, তাই বুঝতে পারলাম, মামির চাহিদা মামা কে দ্বারা পুরন করতে পারে না। তাই মামির চেহারার মধ্যে একটা অপূর্ণতা ছাপ ভেসে উঠেছে।
মামীটা দেখতে খুবই সুন্দরী ছিল। কিন্তু তার সৌন্দর্যের জন্য তার স্বামীর কোন গুরুত্ব ছিল না। আমি মামার বাড়িতে পৌঁছানোর পর মামি আমার সাথে হাসি ঠাট্টা করতে শুরু করলেন। একদিন মামা বাইরে পার্টি করে বাড়ি ফিরলেন। তিনি বেশ ক্লান্ত ছিলেন। তাই আমি তাকে তাঁর ঘরে নিয়ে গেলাম। যখন আমি মামাকে বিছানায় শুইয়ে দিলাম মামি দরজা বন্ধ করে আমার কাছে এলেন মামা গভীর ঘুমেছিলেন। কিন্তু মামির আচরণ একটু অদ্ভুত লাগছিল। তিনি আমার হাত ধরে তার ঘরের মেঝেতে বসতে বললেন। তারপর মামি আমাকে বললো তাকে আজকে খাবারের সাথে ঘুমের ওষুধ খাওয়ায়ে দিয়েছি তুমি কোন চিন্তা করোনা। মামি আমাকে বলল তোমার মামার মেশিন এখন আগের মত কাজ করে না। অনেকদিন ধরে অফিসের কাজের চাপে তোমার মামা আমাকে শারীরিক ভাবে তৃপ্তি দিতে পারে না। আজকে তোমার সুযোগ এসেছে আজকে তুমি আমাকে ইচ্ছামতন করে আমার রস বের করে দাও।
মামির এসব কথা শুনে আমি আর নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারলাম না। মামিকে কোলে করে আমার বিছানায় শুয়ে দিলাম। মামীর শরীর থেকে আস্তে আস্তে সকল কাপড় খুলে দিলাম। মামীর ডাব দুটো দেখে আমি তো অবাক এত বড় ডাব আমি আগে কখনো দেখিনি। আমি চোখ বন্ধ করে মামির দু*ধ দুইটা ইচ্ছা রকম করে চুষতে লাগলাম। আর মামি সুখে কাতরাতে শুরু করলো। মামি আমাকে শক্ত করে জরিয়ে ধরে বললো আমার ভু*দা টা চু*দে লাল করে দে, তর মামা আমাকে ঠিক মত চু*তেই পারে না। আজকে তুই আমাকে ইচ্ছে মতে সারা রাত চু*দ। মামির কথা মতন তার ছায়া টা খুলে দেখলাম ভো*দা*টা একদম ক*চি মামা ঠিক ভাবে চু*দ*তেই পারে নাই। আমি দেরি না করে মামির ভো*দা*য় আঙ্গুল ডুকিয়ে দেখি ভো*দা*টা প্রচন্ডভাবে গরম হয়ে আছে। তারপর মামি কে বললাম আমার বা*রা*টা চু*সে দিতে। তিনি আনন্দের সাথে আমার বা*রা*টা চুষতে লাগলো। আস্তে করে আমার ১০ ইঞ্চি বা*রা*টা পুরাটাই মুখে নিয়ে নিল। তারপর আমি সুখে পাগল হয়ে মামির গরম ভো*দা চাটতে শুরু করলাম, মামি ২ মিনিট পর পর পানি ছেরে দিচ্ছে। তার পর মামি বলে উঠলো এবার তর ১০ ইঞ্চি বা*রা*টা আমার গরম ভো*দা*য় ডুকিয়ে দে। আমি তার কথা মত ইচ্ছে মতন ঠা*পা*তে শুরু করলাম। আমার ঠা*পা*নোর গতিতে মামি আ……..ইস…..চু*****দ জোরে জোরে বলতে শুরু করলো। এভাবে সারা রাত পাঁচরাউন্ড খেলা খেলেছি।
পরদিন সকালে ঘুম ভাঙতেই মামী আমাকে দেখে খুব চিন্তিত হয়ে গেলেন তিনি। রাতের ঘটনা নিয়ে?
দুশ্চিন্তায় পড়ে গেলেন। উনি বলতে লাগলেন, এটা কী হল?
কেন এমন হল?
আমি ভুল করেছি। আমার স্বামী আমাকে ক্ষমা করবে না। তারপর মামী বললেন, আমি তো গর্ভবতী। আমার স্বামীর সন্তান আমার গর্ভে। অথচ আমি অন্য একজনের সঙ্গে এমন করলাম। মামির গর্ভাবস্থার ব্যাপারে আমি কিছুই জানতাম না। হয়তো সেদিন রাতে আবেগের বশে তিনি এমনটা করে ফেলেছিলেন। আমি শান্তভাবে তাকে বোঝানোর চেষ্টা করলাম। মামী আমি আপনাকে এবং এই শিশুকে আপন করতে প্রস্তুত। কিন্তু মামী আমাকে দূরে ঠেলে দিয়ে বললেন না, তুমি যতই বোঝাও আমি তোমার হতে পারব না। কারণ আমার গর্ভে আমার স্বামীর সন্তান। আমি তখন বললাম আপনি তো গত তিন বছর ধরে এভাবে কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন। শিশুটি জন্মের পরও কি আপনি এভাবে কাটিয়ে দিতে চান আপনাকে কি এই সন্তানকে একা মানুষ করতে হবে?
আপনি কি একা মা হতে রাজি আছেন?
আমার কথা শুনে মামী বিস্মিত হয়ে আমার দিকে তাকালেন। তারপর বললেন তুমি এমন কেন বলছ আমার স্বামী তো। এটা শুনে ভীষণ খুশি হবেন।
সেদিন আমি মামীকে আমার মনের কথা জানালাম মামী তাঁর অনুভূতি প্রকাশ করলেন। তিনিও আমাকে পছন্দ করতে শুরু করেছিলেন। মামীর জীবনে এরকম ঘটনা সারা জীবন মনে থাকবে। আজকে এই পর্যন্তই ভালো থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।