ডাক্তার সাহেব আপনি আমার মাকে বাঁচান। ডাক্তার বলল, তোমার মাকে বাঁচাতে হলে 5,00,000 টাকা কাউন্টারে জমা দিতে হবে। আমি বললাম ডাক্তার সাহেব আমি মাত্র ক্লাস সেভেনে পড়ি। আমার বয়সটাও অল্প। আমি একজন ছোট মেয়ে। আমার কোনও ভাই বোন নাই। আমার মা ছাড়া এই পৃথিবীতে কেউ নাই। ডাক্তার বলল, তোমার কী আছে বা কে নাই সেটা আমার দেখার বিষয় না। আমি ডাক্তার সাহেবকে বললাম আপনি একটু দয়া করুন। ডাক্তার তখন বলল, আমি শর্তে তোমার মাকে বাঁচাতে পারি। আমি বললাম, আপনি বলুন কি শর্ত আমি সব মেনে নেব। ডাক্তার বলল, তুমি আমাকে কিছু দিতে হবে। আমি বললাম কী দিতে হবে ডাক্তার সাহেব। ডাক্তার বলল, তুমি আমার অন্য অফিসে এসো আজ রাত বারোটার পরে আমি তোমার মায়ের সমস্ত চিকিৎসার টাকা দিব।
ডাক্তার সাহেব যখন রাতের কথা বললেন তখন আমার মনের ভিতর ভয় কাজ করছিল। কিন্তু কিছু করার নেই। আমি ডাক্তার সাহেবের কথা না শুনলে আমার মায়ের চিকিৎসা হবে না। আর তাই আমি বাধ্য হয়ে আমি ডাক্তারের সাথে রাত বারোটায় তার অফিসে গেলাম। ডাক্তার আমায় দেখে বললেন, তুমি এসেছ আসো আমার রুমে। আমি ডাক্তার সাহেবের রুমে গেলাম। তারপর ডাক্তার সাহেব বললেন, তোমার কাছে আজ আমি যা চাই তাই দিতে হবে। যদি না দাও তাহলে তোমার মা বাঁচবে না। তারপর ডাক্তার সারারাত আমার সাথে যা করেছিল শুনলে। তোমাদের অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে। তাহলে আসল ঘটনাটি শুরু করা যাক। আমার মায়ের শরীর খুব খারাপ ছিল। তাই তাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলাম। কিন্তু তার চিকিৎসা করানোর টাকা আমার কাছে ছিল না। ডাক্তার বলল, মায়ের চিকিৎসা করাতে হলে আমার অফিসে চলে এসো। মায়ের চিকিৎসার জন্য আমি ডাক্তারের পার্সোনাল অফিসে গেলাম। আমার নাম সাইমা। আমার বয়স 15 বছর। যখন আমার মায়ের শরীর খারাপ হয় তখন তাকে আমি অনেক ডাক্তার দেখাই কিন্তু কোনও লাভই হয় না।
দিন দিন মায়ের অবস্থা আরও খারাপ হতে থাকে। ডাক্তাররা মায়ের রোগটাকে অপ্রতিকার্য ঘোষণা করেছিল। কিন্তু মা ছাড়া আমার আর কেউ ছিল না। আমি মায়ের এই অবস্থা দেখে খুবই কাঁদতাম। আমি মায়ের একমাত্র মেয়ে ছিলাম। আমার কোনও ভাই বোন ছিল না যে আমাকে সাহায্য করবে। মায়ের চিকিৎসার জন্য আমি আমাদের সমস্ত জমিজমা বিক্রি করে দিয়েছিলাম। এখন আমার হাতে বেশি টাকাও নেই। মায়ের অসুস্থতার খবর পেয়ে একদিন কাকা আমাদের বাড়িতে এসে বলে তোমাদের উপর দিয়ে এত ঝড় বয়ে গেছে। আর তোমরা আমাকে একবার খবর দাওনি। একবার যদি আমাকে ফোন করতে তাহলে তো আমি চলে আসতাম। আমি কাকাকে কী আর বলব অনেকবার আমি কাকার বাড়িতে ফোন করেছিলাম। আমাদের অবস্থার কথা বলার জন্য।
কিন্তু কাকিমা প্রত্যেকবার আমাকে অপমান করে ফোন কেটে দিয়েছিল। কাকিমা বুঝতে পেরেছিল যে আমি তার স্বামীর আর ছেলের কষ্ট করে রোজগার করার টাকা খরচা করতে চাই। কাকা মায়ের সাথে অনেক কথা বলল আর মা চুপ করে শুনল। মায়ের সাথে কথা শেষ হওয়ার পর কাকা আমাকে বলল, সাইমা তোমার জিনিসপত্র গুছিয়ে নাও তোমরা আমার সাথে আমার বাড়িতে যাবে। আমার একবারে ইচ্ছে ছিল না তো কাকার বাড়িতে যাওয়ার কাকার ছেলেকে আমার পছন্দ নয়। কিন্তু কাকা বলল যতদিন না আমার মা পুরোপুরি সুস্থ হচ্ছে ততদিন আমরা তাদের বাড়িতেই থাকব। আর কাকার বাড়িতে থাকা মানে রোজ কাকিমার কথা সোনা কাকিমা এমনিতেই আমার সৌন্দর্য দেখে হিংসা করত। সে বলত আমি সব ছেলেকে আমার রূপের জালে ফাসাতে চাই।
কিন্তু কাকা জোর করল তাই আমাকে বাধ্য হয়ে জিনিসপত্র গোছাতে হল। কাকা আমাদের তার বাড়িতে নিয়ে গেল। কাকিত এই খবরটা পেয়ে গোটা বাড়ি মাথায় তুলে বলতে লাগল। এমনিতে এত খরচ তার উপর আরও দুজন মানুষকে বাড়িতে নিয়ে এলে এদের খাওয়া পড়া খরচা কে দেবে। তখন কাকা গিয়ে কাকির কানে কানে কিছু বলল আর কাকি চুপ করে গেল। কাকি আমাকে বলল যাও সায়মা তোমার মাকে নিয়ে ঘরে যাও। আমি যেতে যেতে ভাবতে লাগলাম যে কাকা কাকিকে এমন কী বলল যে কাকি এরকম বদলে গেল। কিছুক্ষণ পর আমি ব্যাপারটা ভুলে গেলাম। আর মাকে নিয়ে চিন্তা করতে শুরু করলাম। আমি ভাবলাম যে, আমি যদি শহরের কোনো ছোটখাটো চাকরি খুঁজে নেই তাহলে মায়ের চিকিৎসার টাকাটা জোগাড় করতে পারব। কিন্তু আমার চিন্তা ছিল যে কাকা যদি আমাকে চাকরি করতে না দেয়। পরের দিন সকালে উঠে আমি প্রথমে রান্নাঘরে গেলাম। কিছু খাবারের বন্দোবস্ত করতে তখন কাকি রান্নাঘরে এসে আমাকে বলল, দেখো সায়মা এখন তো তোমাকে আর তোমার মাকে এই বাড়িতেই থাকতে হবে। তুমি তো জানো জিনিসপত্রের দাম কিরকম বেড়েছে। তুমি এক কাজ করো তুমি শহরে কোন ছোটখাটো চাকরি খুঁজে নাও তাহলে কিছু না হোক মায়ের ওষুধ খরচা তো তুমি দিতে পারবে বাকি ব্যবস্থা আমি আর তোমার কাকা করে নেব সে নিয়ে তোমায় ভাবতে হবে না। আমি কাকির এই রূপটা কোনোদিনও দেখিনি। তার ব্যবহার একদম বদলে গিয়েছিল। সে আমার মায়ের খুব ভালোভাবে খেয়াল রাখছিল। আমি দেখে অবাক হলাম যে রাতের মধ্যে কাকি এতটা কী করে বদলে গেল। কাকা কি এমন বলছে কাকিকে যে সে নিজেকে বদলাতে বাধ্য হল?
সে যাই হোক সে আমার সাথে খুব ভালো ব্যবহার করছিল। আমি তো এই বিষয়ে খুশি ছিলাম যে এখন চাকরি করতে পারব। কেউ আমাকে বাধা দেবে না। আমি ঘরে এসে মাকে বললাম যে আমি চাকরি করতে চাই। কারণ আমি জানি মায়ের এটা জানা দরকার যে তার মেয়ে সারাদিন কোথায় থাকবে?
মা আমাকে চাকরি করতে বারণ করলে না মা ও বুঝতে পেরেছিল যে এখন আমরা কাকার বাড়িতে আছি। তাই নিজেদের খরচাটা যতটা সম্ভব নিজেদেরকেই চালাতে হবে। শহরে আমার বন্ধু ছিল। তার নাম সুমন। আমি তাকে ফোন করে সব কথা বললাম। সে বলল, সাইমা তুমি আমাকে 2 দিন সময় দাও। আমি চেষ্টা করছি আমার অফিসে তোমাকে কাজ জোগাড় করে দিতে। যদি তোমার এখানে কাজটা হয়ে যায় তাহলে খুব ভাল হবে। আমরা দুই বন্ধু একসাথে কাজ করতে পারব। তার কথা শুনে আমি খুব খুশি হলাম। কারণ আমি প্রথমবার শহরে কাজ করতে যাব। কিন্তু আমার ভয় লাগছিল এই ভেবে যে শহরের পরিবেশটা কেমন হবে আমি ওখানে গিয়ে মানিয়ে নিতে পারব কিনা। এই ভাবতে ভাবতে দুদিন কেটে গেল।
দুদিন পর সুমন আমার বাড়িতে চলে এলোসে বলল, সাইমা তোমার ভাগ্যটা খুবই ভালো। কাল আমি অফিসে তোমার কথা বলতেই ওরা তোমাকে নিতে রাজি হয়ে গেল। ওদের ভালো মেয়ের দরকার ছিল। এটাও বলেছে যে তোমাকে ভালো পারিশ্রমিক দেওয়া হবে। সুমনের কথা শুনে আমি খুব খুশি হলাম। কিন্তু আমার চিন্তা হয় যে মালিক কেমন হবে। পরের দিন সকালে আমি সুমনের সাথে অফিসে এলাম। এসে আমি জানতে পারলাম যে মালিক আমাকে কাজে রেখেছেন।
তিনি কোনও কাজে কিছুদিনের জন্য শহরের বাইরে গেছেন। এটা সার্জিক্যাল কোম্পানি ছিল, যেখানে চিকিৎসার সরঞ্জাম তৈরি হতো।প্রথম কদিন আমাকে সুমনের সাথে রাখা হল যাতে আমি ভাল করে কাজ শিখতে পারি।প্রথম কদিন আমার অফিসে আসতে অস্বস্তি হচ্ছিল। কিন্তু আস্তে আস্তে আমি এখানে পরিবেশের সাথে নিজেকে মানিয়ে নিলাম। আমি সুমনের সাথে অফিসে আসতাম। আর ছুটি হলে তার সাথে বাড়ি ফিরতাম। 15 দিন হয়ে গেল। আমি এখানে কাজ করছি। কিন্তু এখনও আমি আমার মালিককে দেখতে পাইনি। আমি এখনও জানি না তিনি কে। আর তিনি কেমন?
আমি একবার ওনার সাথে দেখা করতে চাই যিনি আমাকে কোনো ইন্টারভিউ না নিয়ে চাকরিতে দিয়ে দিলেন। আমার শিক্ষাগত যোগ্যতাও বেশি নয়। আমি কেবল সেভেন পাশ করেছিলাম। বাবা মারা যাওয়ার পর আমার আর পড়াশোনা করা হয়নি। একদিন মায়ের শরীরটা খুব বেশি খারাপ হয়েছিল। আমি সেই সময় অফিসে ছিলাম। কাকি আমাকে ফোন করে বলে তোমার মায়ের শরীরটা খুব খারাপ তুমি এক্ষুনি বাড়ি চলে এসো। কাকির গলাটা খুব চিন্তিত শোনায় আমি সঙ্গে সঙ্গে সুমনকে বলে বাড়ি চলে এলাম এসে দেখি মা খুব অসুস্থ। আমি মাকে নিয়ে হাসপাতালে গেলাম। সেখানে ডাক্তার মাকে দেখে জবাব দিয়ে দিল বলল তুমি ওনাকে কলকাতা নিয়ে যাও।
তখন আমার কাছে বেশি টাকাও ছিল না। কিন্তু তাও আমি মাকে কলকাতা নিয়ে এলাম। আমি চাই না টাকার জন্য মায়ের চিকিৎসা বন্ধ হয়ে যাক। কলকাতা নিয়ে এসে মাকে হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে দিলাম। ওখানে ডাক্তার আমাকে ধৈর্য ধরতে বলে। তারা তাদের দিক থেকে পুরো চেষ্টা করছে। এদিকে আমার কিছুই ভালো লাগছিল না। মনে হচ্ছিল মা যে কোন সময় আমাকে ছেড়ে চলে যেতে পারে। তারপর আমি পৃথিবীতে পুরোপুরি একা হয়ে যাব। প্রায় 24 ঘণ্টা পর ডাক্তার আমাকে তার অফিসে ডাকেন। আর দেখে বলেন, তোমার মায়ের অবস্থা খুব খারাপ। তার হার্টের অবস্থা খুব খারাপ হয়ে গেছে। আমাদের এখনই তার চিকিৎসা শুরু করতে হবে। তার জন্য তোমাকে 5,00,000 টাকা জমা দিতে হবে। তবে আমরা তোমার মায়ের চিকিৎসা শুরু করতে পারব। এত মোটা টাকার অংশ শুনে তো আমার হাত পা কাঁপতে থাকে। আমি এতগুলো টাকা আমি কোথা থেকে জোগাড় করব। ডাক্তার সাহেব মনে হয় আমার অবস্থাটা বুঝতে পারছিলেন। তিনি আমাকে জিজ্ঞেস করেন, তোমার কিছু অসুবিধা থাকলে আমায় বলতে পারো। আমি আমার দু হাত দিয়ে মুখ থেকে কাঁদতে লাগলাম আর কাঁদতে কাঁদতে বলতে লাগলাম। ডাক্তার সাহেব আমার কাছে এত টাকা পয়সা নেই। মায়ের চিকিৎসাও করাতে চাই কিন্তু আমার কাছে টাকাও নেই। আপনি বলে দিন কি এমন করলে আমি আমার মায়ের চিকিৎসা করাতে পারব। আমি অনেক কষ্টে টাকার ব্যবস্থা করে ওনাকে কলকাতা নিয়ে এসেছি। ডাক্তার সাহেব চিন্তায় পড়ে যান।
উনি আমার কাঁধে হাত রেখে বলেন, ঠিক আছে আজ বিকেলে তুমি আমার অন্য অফিসে এসো। সেখানে আমি তোমাকে কিছু কাজ দেব আর টাকা দেব যেটা দিয়ে তুমি তোমার মায়ের চিকিৎসা করাতে পারবে । তুমি যদি আমার কথা না শোনো তাহলে তোমার মাকে আর বাঁচানো যাবে না। আমি কোনোভাবেই মাকে হারাতে চাই না। তাই আমি ডাক্তার সাহেবের কথা মেনে নিলাম। বিকেলে আমি ডাক্তার সাহেবের দেয়া ঠিকানায় গিয়ে পৌঁছালাম। যেখানে ওনার আরও অফিস আছে। সেখানে গিয়ে আমার বড় ছটকা লাগে। কারণ সেটা সেই অফিস যেখানে আমি সুমন সাথে অফিসের কাজ করি। সন্ধের 7:00 বাজেলে ডাক্তার সাহেব আমার জন্য অপেক্ষা করছিলেন। তিনি আমাকে দেখে হাত ধরে তার অফিসে নিয়ে আসেন এবং বসতে বলেন। আমার একটু ভয়ও করছিল। কারণ অফিসে আমি একদম একা ছিলাম। কিছুক্ষণ বসার পর ডাক্তার সাহেব বললেন, তুমি তো তোমার মায়ের চিকিৎসা করাতে চাও তাই না?
তো তুমি আমার জন্য কী করতে পারবে?
আমি বললাম স্যার আপনি যা বলবেন আমি তাই করব। আপনি শুধু আমার মাকে বাঁচিয়ে দিন। আমার কথা শুনে ডাক্তার সাহেব কিছুক্ষণ ভেবে বললেন তোমাকে আমার অফিসের কয়েক রাত থাকতে হবে। আমি তোমার থেকে যা চাইব তোমাকে তাই দিতে হবে তুমি যদি আমার কথা শোনো তাহলে তোমার মায়ের চিকিৎসার সব খরচা আমি দেব। আর যদি না শোনো তাহলে কালকে তোমার মাকে নিয়ে অন্য কোন হাসপাতালে চলে যেও। উনার কথা শোনা ছাড়া আমার আর কোনো উপায় ছিল না। আমি বুঝতে পারছিলাম না ডাক্তার সাহেবের নজর আমার অন্যদিকে। আমি বললাম স্যার আপনি আমাকে অফিসের কাজ দিন। আর প্রতি মাসের পারিশ্রমিকটা আপনি রেখে দেবেন। উনি বললেন, তুমি সত্যিই খুব সরল এতগুলো টাকা কি কেউ এমনি এমনি দেয়?
“তুমি আমাকে খুশি করতে পারলে আমি তোমার মায়ের চিকিৎসা করব। বাধ্য হয়ে আমাকে মায়ের চিকিৎসার জন্য ডাক্তার সাহেবের কথায় আমার রাজি হতে হয়। তারপর ডাক্তার সাহেব আমার সাথে যা করেছিল বন্ধুরা সেটা আমি ভাষায় প্রকাশ করতে পারছি না। আসলে আমি ছোটখাটো মেয়ে আমি ডাক্তার সাহেবকে বলেছিলাম ডাক্তার আমার তো তেমন বয়স হয়নি। তারপরও ডাক্তার আমার কোনও কথা শুনল না। এ ছাড়া তো আমার আর কোন উপায় ছিল না। ডাক্তার বাবু আমার দিকে আসতে লাগলো, তার শরিলের সকল কাপর খুলেতে লাগলো। তারপর আমায় আস্তে করে বিছানায় শুয়িয়ে দিলো। জোর করে আমার সব কাপর খুলে দিলো, আমি অনেক তাকে বারন করেছি আমার সাথে এসব না করতে। কিন্তু সে আমার কথা শুনলো না, ডাক্তার আমার উপর শুয়ে আমার কচি দু*ধ আরাম করে চুসতে লাগলো। আমার শরিল শির শির করে উঠতে লাগলো। তারপর ডাক্তার সাহেব আমার গু*দে তার মুখ দিয়ে ইচ্ছে মতন চাটতে লাগলো, আমি আমার ভো*দা*র রস চিরিক দিয়ে ছেরেদিলাম ডাক্তার সাহেব এর মুখ বিজে গেলো আমার গু*দে*র রসে। ডাক্তার বাবুর লাঠি যেমন মোটা তেমন লম্বা। আমি ঐটা দেখে অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলাম।
তারপর ডাক্তার বাবু তার লাঠি আমার গু*দে ঘসতে ঘসতে হঠাৎ করে পুরুটাই ডুকিয়ে দিলো আর আমি ব্যথায় চিৎকার দিয়ে উঠলাম।
তারপার আস্তে আস্তে আমার ব্যথা কমতে শুরু করলো আর আমিও সুখ পেতে শুরু করলাম। এবাবে ডাক্তার বাবু টানা 30 মিনিট করে মা*ল আমার গু*দে ঢেলে দিলো, আমার ভো*দা*য় ডাক্তার বাবুর মালে ভরে গেছে। জীবনে প্রথম এমন সুখ পেলাম।”
আমার নিজের উপরই ঘেন্না হচ্ছিল। পৃথিবীর সমস্ত ডাক্তারদের উপরে রাগ হচ্ছিল। মনে হচ্ছিল এরা কেমন ডাক্তার রোগীদের প্রাণ বাঁচানোর জন্য। এরা লোকদের যা ইচ্ছা তাই করে দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তারা এসব করে।
আমার নিজের উপর রাগ হয় এই ভেবে যে আমি এরকম জায়গায় চাকরি করছিলাম। আমি যদি জানতাম যে সুমন আমাকে যে অফিসে কাজ করতে নিয়ে যাচ্ছে সেখানে ডাক্তার এরকম তাহলে আমি কখনোই এ চাকরিটা করতাম না। আমি যখন পরের দিন কোনও রকমে নিজেকে সামলে হাসপাতালে গেলাম তখন জানতে পারলাম যে ডাক্তার সাহেব 23 দিনের জন্য কোনও কাজে বাইরে গেছেন। আমার উনার উপরে খুবই রাগ হল উনি আমার মায়ের চিকিৎসা করাবেন বলে আমাকে তার সকল কথা মানতে করালেন। আর তারপর নিজেই শহরের বাইরে চলে গেলেন। আমি ভাবতে লাগলাম যে এখন আমি মাকে নিয়ে কোথায় যাব।
তখন আমার মনে হল যে আমি নিজের সম্মান ও হারালাম। আর নিজের মাকেও বাঁচাতে পারলাম না। আমি খুব কাঁদতে শুরু করলাম। সেই সময় ওখানে একজন নার্স এসে বললেন ডাক্তার সাহেব আপনার মায়ের সমস্ত টাকা জমা করে দিয়েছে। উনার চিকিৎসা শুরু হয়ে গেছে। আপনি কোনও চিন্তা করবেন না। উনি 23 দিন পর ফিরে আসবেন। এটা শুনে আমি কিছুটা স্বস্তি পেলাম। মায়ের প্রাণটা তো বেঁচে যাবে। কিন্তু আমি এখন এই মুখ নিয়ে কোথায় গিয়ে দাঁড়াব। মায়ের চিকিৎসার জন্য আমি ভুল পথে হেঁটেছি। আমি এখন এই বিষয় নিয়ে ভাবতে চাই না। কারণ আমি যতই ভাব ততই নিজের নিজের কাছে ছুটো হয়ে যাব। মায়ের চিকিৎসা শুরু হয়েছিল। আমি ভগবানের কাছে প্রার্থনা করতে লাগলাম যে উনি যেন আমার মাকে সুস্থ করে দেন। আর আমি যেটা করেছি তার জন্য আমাকে ক্ষমা করে দেন। আমি ভগবানকে বলতে লাগলাম যে আমি কখনোই চাইনি কারো সাথে জড়াতে চাইনি। আমার মাকে বাঁচানোর জন্য আমি যদি ডাক্তারের কথা না শুনতাম তাহলে পয়সার অভাবে আমার মায়ের চিকিৎসা হত না।
আর আমার মা মারা যেতেন। আমি যখন প্রার্থনা করছিলাম তখন কাকা কাকি হাসপাতালে আসে এসে আমাকে জড়িয়ে ধরে কাইতে শুরু করে। কাকিকে কাশতে দেখে আমি অবাক হয়ে গেলাম। আমি বললাম, তোমরা কাঁদছ কেন চিন্তা করো না, মা ঠিক হয়ে যাবে। কাকা বললেন, আমরা তোমায় কোথায় না খুঁজেছি আমি আর তোমার কাকি কলকাতার কোণায় কোণায় তোমাকে খুঁজে বেড়িয়েছে। তুমি কোথায় চলে গিয়েছিলে। একবার তো আমাদের ফোন করে জানাতে পারতে যে তুমি তোমার মাকে নিয়ে এই হাসপাতালে এসেছ।
আমি মনে মনে ভাবলাম কাকা আপনাকে কী আর বলতাম আমার বলার কিছুই বাকি নেই কাকি আমার সাথে খুব ভাল ভাবে কথা বলছিলেন। কিছুক্ষণ পর কাকা কাকিকে ইশারায় বলেন, এদিকে এসো আমার তোমার সাথে কিছু কথা আছে। কাকি কাকার কথা শুনতে চলে গেলেন। আর এদিকে আমি আমার মাকে নিয়ে আমার বাসায় চলে এলাম। পরিশেষে কথা দর্শকদের উদ্দেশ্য করে বলতে চাই। আমাদের সমাজে এমন কিছু ডাক্তার রয়েছে। তারা ডাক্তার নামের কলঙ্ক। তারা মানুষের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে মানুষের সাথে খারাপ আচরণ করে। আর এরকম ঘটনা আমাদের সমাজে বা বিভিন্ন দেশে ঘটছে। বন্ধুরা গল্পটি কেমন লাগল তা অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।