চাকর আর বাড়ির গৃহবধুর অবৈধ মিলন

শশুর ছেলের নতুন বউ কে লাগিয়ে ফাটিয়ে দিলো

হ্যালো আমার ভালোবাসার বন্ধুরা কেমন আছে ।  তোমরা  সবাই আশা করি তোমরা সবাই ভালো আছো । আমিও ভাল আছি তোমাদের ভালোবাসায়।

আমি জেসিকা জেসি কিছুদিন আগে পরিবারের সম্মতিতে আমার বিয়ে হয়েছে । সুশান্ত আমার স্বামীর নাম ও একটি চাকরি করে সারাদিন অফিস করে সন্ধ্যায় ক্লান্ত হয়ে বাসায় ফেরে। আমার বাড়ি গ্রামের বাড়ি হলেও আমি যে শহরে পড়াশোনা করেছি সেই শহরে সুশান্ত পোস্টিং হয়ে যায়। ফলে আমার এই চেনা শহরের বাসায় বসে না থেকে আগের মতো টিউশন শুরু করি।

প্রথমে সুশান্ত না করলেও পরে আমার একাকিত্বের কথা ভেবে আর কিছু বলেনি। এভাবে আমাদের দুজনের সংসার বেশ ভালই যাচ্ছে। কিছুদিন আগে সুশান্তর মেসো এখানে এসেছিল। উনি বেশ মজার মানুষ আজ বলব উনার সাথে ঘটে যাওয়া আমার কিছু বাস্তব অভিজ্ঞতা ।

তো হঠাৎ একদিন সুশান্তের মেসো শ্বশুর কল দিয়ে বলল, তোমাদের বিয়েতে আসতে পারিনি। বুঝিস তো তোদের মাসে ওপারে চলে যাওয়ার পর থেকে কেমন এককড়ি হয়ে গেছি । 

তোদের  বিয়ের সময় তোদের মাসে অসুস্থ ছিল, তাই আসতে পারেনি। যাক এখন যদি এসে তোর ওখানে কিছুদিন বেরিয়ে যাই এবং বৌমাকেও দেখে যাই তাহলে কি তোদের সমস্যা হবে?

ও বলে দিল আমাদের সমস্যা হবে কেন?

আপনি আসবেন এতো ভালো কথা এসে কিছুদিন বেরিয়ে যান। মাসিক গত হয়ে যাবার পর কোথাও বের হননি। একটু ভাল লাগবে গ্রাম থেকে এসে একটু শহরে বাতাস খেয়ে যান চাঙ্গা হয়ে যাবেন। উনি দিন ঠিক করে আসলেন আমরা তাকে স্টেশনে আনতে গেলাম।

তাকে কোনদিনও আমি দেখিনি। উনি ট্রেন থেকে নামতেই সুশান্ত আমার সাথে ওনার পরিচয় করিয়ে দিলেন। উনি আমাকে আশীর্বাদ করলেন।

লোকটা  50  ছুঁই ছুঁই গ্রামের মানুষ। তাই শরীর শক্ত ভেবেছিলাম গ্রামের মানুষ তাই খুব  স্মার্ট হবে না, দুটি পড়ে আসবে কিন্তু দেখার পর আমার ধারণা ভুল হয়ে গেল।সে বেশ স্মার্ট, একটু আঞ্চলিক ভাষায় কথা বললেও ড্রেসআপ শহরে এবং সুন্দর ছিল। আমি গাড়িতে গিয়ে বসলাম।

উনার পাশে যাওয়ার পথে টুকটাক শহরে দেখিয়ে দিতে বললেন, উনি এত কাছে ঘেঁষে বসলেন যে মাঝে মাঝে ওনার কানের সাথে আমার সাথে ধাক্কা খাচ্ছিল। বাসায় যেতে যেতে সন্ধ্যা । তখন ওইদিন আবার সুশান্ত ছুটি নিয়েছিল। তাই কাল সকালে তাড়াতাড়ি অফিসে চলে যাবে। কারণ কি যেন প্রোডাক্টের শিপমেন্ট আসবে। তাই সবাই গল্প করতে করতে তাড়াতাড়ি খেয়ে ফেললাম।

উনাকে বললাম আপনি সোফায় বসুন আমি আপনার জন্য গেস্ট রুম টা গুছিয়ে দিচ্ছি । এই বলে আমি বিছানা গোছাতে গেস্ট রুমে গেলাম।

গোছাচ্ছিলাম এমন সময় সুশান্ত এসে পিছন থেকে আমায় জড়িয়ে ধরে বলল, আজ না তোমাকে অনেক সুন্দর লাগছে। আমি বললাম, বাড়িতে লোক আসলে তোমার প্রীত বাড়ে। এখন কিছু করো না। উনি ঘুমিয়ে নেই। ও বলল, জেগে থাকুক আমি আমার বিয়ে করো বউকে আদর করব তাতে কি হয়েছে আজ রাতের জন্য আমার মাথায় বুদ্ধি এসেছে। আমি বললাম উল্টাপাল্টা কিছু করো না গ্রামের মানুষ।

পরে পুরো গ্রাম জানাবে এই বলে আমি নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে সুশান্ত চলে গেল। তারপর আমি বিছানা গছিয়ে মেষের শ্বশুরকে ঘুমাতে দিয়ে আসলাম। আর বললাম মেসো রাগ করবেন না হয়তো বা আপনি অনেক সকালে ওঠেন। কিন্তু আমার এত সকালে ওঠার অভ্যাস নেই। আবার কাল অনেক সকালে সুশান্ত চলে যাবে। আপনার কিছু খেতে ইচ্ছে করলে নিজে একটু খেয়ে নেবেন।

আর সকালে অফিসে যাওয়ার সময় সুশান্ত আপনাকে চা বানিয়ে দিয়ে যাবে। উনি বললেন, আমাকে নিয়ে টেনশন করো না। তোমার সুবিধার মতোই সব করো।

আচ্ছা বলে সব গুছিয়ে নিজের বেড রুমে আসলাম। সুন্দর  নাইটে পড়ে ঘুমাতে গেলাম ডিম লাইট জ্বালিয়ে সুশান্ত টিভিতে সংবাদ শুনে ফ্রেশ হয়ে দরজা পুরো না লাগিয়ে বেঁধে আসল। আমি জিজ্ঞাসা করলাম দরজা বন্ধ করলে না কেন ও বলল, যদি রাত বেরোতে ওনার কিছু দরকার পরে যাকে বাদ দাও ।

এই বলে আমায় জড়িয়ে ধরল। আমি বললাম, তাহলে যা খুশি করো কিন্তু শব্দ করো না। সুশান্ত আদর করতে লাগল। তারপর আমার সব খুলে খেলার মাঠ উন্মুক্ত করে দিল। তারপর আমার সাথে খেলতে লাগল কিছুক্ষণ পর। পাঠযোগ দরজা পড়তেই আমি চমকে গেলাম। কিন্তু সুশান্তকে কিছু বুঝতে দিলাম না।

দরজার পিছনে একজন দাঁড়িয়ে থাকার ছায়া দেখতে পেলাম। তার মানে বেশি শুধু লুকিয়ে আমাদের দেখছে।

ওদিকে সুশান্ত মার দাঁ পেয়ে খেলতে লাগল। আশেপাশে তাকানোর সময় নেই তার ওই দিকে আবার দেখলাম ছায়াটা নড়াচড়া শুরু করেছে। মিশো তাহলে আমাদের এসব দেখে সেও শুরু করেছে সুশান্ত আর মেসোশৈশুরের কর্মকাণ্ড দেখে আমি আরও পাগল হয়ে যাচ্ছিলাম।

কিছুক্ষণ পর ওর হয়ে গেলে আমি উঠতেই দরজার পিছনের ছায়াটা সরে গেল। ফ্রেশ হয়ে এসে ঘুমিয়ে পড়লাম। শীতের সকাল সুশান্ত একটু ঘুম ভাঙ্গে বলল, আমি যাচ্ছি কাজ আছে মেসোকে চা  করে দিয়েছি আমিও খেয়ে নিয়েছি নিশ্চিন্ত ঘুম থেকে উঠে।

বাসার বাকি কাজ করো।আমি আমার একবছর কম্বল মুড়িয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম। ঘুম ঘুম ভাবে হালকা বুঝতে পারলাম কেউ পিছন দিক থেকে আমার ফুলগুলো নিয়ে নাড়াচাড়া করছে। আমার ঘুম ভেঙে গেল ঘুরতে দেখলাম আর বললাম আর মেসো আপনি এখানে উনি বললেন কাল রাতে তোমাদের ক্রিকেট খেলা দেখলাম জানো তোমার মাসে অশুভ হওয়ার পর থেকে। আমি একদম উপোস ওই ক্রিকেট খেলা দেখার পর সারা শুধু তোমাকে নিয়ে ভেবেছি।

সকালে সুশান্ত চলে যাওয়ার পর দেখলাম তুমি ঘুমিয়ে আছো। তখন তোমার ফুলগুলো আমার সামনে জ্বলজ্বল করছিল। আর নিজেকে সামলাতে পারলাম না। আমি বললাম না না এটা হয় না। উনি বলে উঠলেন, দেখো আমি তোমার বড় তাও আবার শ্বশুর লাগিয়ে তাই বড়দের কথা শুনতে হবে। এমনটি করোনালক্ষীটি এই বুড়োটাকে একটু শান্ত করে দাও। উপোস ভাঙাতে দাও।

এ বলে উনি আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। আমি হতভম্ব হয়ে রইলাম। আবার মনে মনে চাচ্ছিলামও তারপর উনি বললেন, আমার বউয়ের থেকে তোমার ফুলগুলো বেশ বড় আর দেখত সুন্দর ।

তার মুখে আমার প্রশংসা শুনে আমার ভালো লাগলেও বললাম। প্লিজ মেসো এরকম করো না তাকে আর থামাতে পারলাম না। তাই আমি লজ্জা মুখ ঘুরিয়ে নিলাম। উনি ওনার ইচ্ছামত যা করার করে দ্রুত আমাকে রেডি করে ফেললেন আর কিছু না ভেবে আমার রেডি মাঠে ওনার খেলোয়াড় প্রবেশ করে দিলেন।

সাথে সাথে আমি বুঝে গেলাম শ্রীশান্তের যে এই খেলার অনেক বড় তার পরে ওনার মতো খেলতে শুরু করে দিলেন। আমারও সেই ভালো লাগছিল। প্রায় 20 মিনিট পর অনুভব করলাম বৃষ্টির মতো আমার খেলার মাঠ জলে ভরে গেল।

আমি বললাম এবার ছাড়ুন, ঘরের কাজ আছে করতে হবে। উনি বললেন যাও বোমা কিন্তু মনে রাখবে গুরুজনদের কথা ফেলতে নেই। আচ্ছা বলে বাথরুমে চলে গেলাম বের হয়ে ঘরে কাজ করছিলাম।

সেদিন সন্ধ্যায় সুশান্ত আশার আগে বলে উঠল। বাাতিজাত এসে পড়বে বোমা এখানে এসো একটু গলা ভিজিয়ে নেই ওনার কাছে যেতেই উনি আমার ফুলের মধু খেতে চাইলেন। আমি বললাম এখন না যে কোনও সময় শ্রীশান্ত এসে পড়বে এমন সময় বেল বাজল।

রাতটা গল্প গুজবের বেশ ভালভাবেই গেল সুশান্তকে সারাদিনের কাহিনী বলেনি ইচ্ছা করে পরের দিন সুশান্ত ওর সময় মতো চলে গেল কাজে। আমি রান্নাঘরের কাজে ছিলাম। মেশে এসে পিছন থেকে জোরে ধরে বলল, বোমা মিষ্টান্ন খাব। আমি বললাম, আচ্ছা আমি বানিয়ে দেবো।

আমার কথা শেষ না হতেই উনি আমার কাছে গিয়ে আসে।আমি বললাম মিশু রান্না করতে হবে এখন না উনি আমার কথা শুনলেন না। শুরু করে দিলেন কিছু সময় পর সুশান্তর কল আসল রিসিভ গোলাম জিজ্ঞেস করল, মিশু কী করে?

আমি বললাম, মিঃ নো খাচ্ছে যেভাবে খাচ্ছে তোমার জন্য মনে হয় রাখবে না। এটা শুনেও হাসতে লাগল।পরের দিন আমার টিউশন ছিল বেশি। সকাল থেকেই তাই আর সুযোগ পাইনি। বিকেলে উনি চলে যান তাঁর অনুরাগ। আত্মীয় বাসায় যাওয়ার সময় আমাকে বলে যান, আমি নিয়মিত আসব তোমার ঠিকানায় এতক্ষণ আমার সাথে থাকার জন্য  অসংখ্য ধন্যবাদ টাটা বাই বাই।

 

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top